রীতিমত নদীতে নেমে তার এই উদ্ধার কাজের পরীক্ষা নিরীক্ষা ও প্রস্তুতি চালাচ্ছে। স্পিড বোট, পাম্প, সহ আরো নানা ধরনের সামগ্রী প্রভৃতি পরীক্ষা করে কাজের উপযোগী করে রাখছে জলপাইগুড়ি সিভিল ডিফেন্স বাহিনীর সদস্যরা।এছাড়াও শহরের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত করলা নদীর ওপর স্পিড বোটে চড়ে বিশেষ পরিস্থিতিতে কাজের মহড়াও চলছে।
আরও পড়ুনঃ জলপাইগুড়িতে পালন করা হল বিশ্ব তামাক বিরোধী দিবস
advertisement
পরীক্ষা নিরীক্ষার জন্য নিয়ে আসা হয়েছে বাইরে থেকে বিশেষজ্ঞরাও। উপস্থিত স্বয়ং মহকুমা শাসকও। এই বিষয়ে ওয়েস্ট বেঙ্গল সিভিল এমার্জেন্সি ফোর্স এর হাওড়া থেকে আসা লটু ঠাকুর জানালেন, মূলত উদ্ধার কার্যে ব্যবহৃত বিভিন্ন মেশিনপত্র, বোট পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে।
আরও পড়ুনঃ নর্থবেঙ্গল তাইকোন্ডো প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় স্থান অর্জন করল জলপাইগুড়ি
যাতে বর্ষায় উদ্ধার কাজে কোনো অসুবিধা না হয়। অপরদিকে ভলেন্টিয়ার মৃত্যুঞ্জয় ব্যাপারি জানান, বর্ষার আগে সব কিছু পরীক্ষা করে দেখে নেওয়া হচ্ছে, যাতে বর্ষার সময় যে কেনো ধরণের উদ্ধারের কাজে সমস্যা না হয়।গোটা জেলা জুড়ে সব নদীতেই অভিযান চলবে।
Geetashree Mukherjee





