আরও পড়ুন:
গ্রাম থেকে জলপাইগুড়ি শহরে পৌঁছনোর একমাত্র সম্বল বলতে বাঁশের সাঁকো, যে সাঁকো প্রতিবার গ্রামবাসীরাই নিজের উদ্যোগে তৈরি করে বেচেঁ থাকার স্বার্থে। এবারেও এক মাস আগেই বাঁশ দিয়ে তৈরি করা হয়েছিল গ্রামের মাঝ দিয়ে বয়ে যাওয়া খাল পারাপার করার জন্য। তবে বৃহস্পতিবার রাতের বৃষ্টিতে ভেসে গিয়েছে সেই অস্থায়ী বাঁশের সাঁকোটিও। শুক্রবার সকাল থেকেই জমিদার পাড়ার সঙ্গে বিছিন্ন শহরের যোগাযোগ।
advertisement
আরও পড়ুন: ‘ভোট এলেই ভয় লাগে!’ বোমায় উড়ে গিয়েছিল ছোট্ট মেয়ের হাত! কেমন আছে পৌলমী? আজও চোখে মুখে আতঙ্ক!
এমন পরিস্থিতিতে স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রসাশনের বিরূদ্ধে একরাশ ক্ষোভ উগড়ে দিয়ে জয়িতা রায় বলেন, ‘পঞ্চায়েত তো পাঁচ বছরে একবার আসে, আমরা এবারেও নিজেরাই বাঁশের সাঁকো বানিয়েছিলাম, যেটি রাতের বৃষ্টিতে ভেসে গিয়েছে।সকাল থেকে ঘরের জন্য চা, চিনি, খাবার আনতে ও শহরের বড় রাস্তায় যেতে পারছি না।’ অপর এক গ্রামবাসী প্রদীপ বর্মন বলেন , ‘এই সমস্যা দীর্ঘ কয়েক বছরের, আমাদের কথা কেউ শোনে না, বাঁশের সাঁকো ভেসে যাওয়ায় ঘর থেকে শহরে স্কুল কলেজ যাওয়াও বন্ধ হয়ে গিয়েছে।’
সুরজিৎ দে