সেই মন্দিরে সকাল বিকাল শিবের পূজো হয় কিন্তু একটা বিষয় দেখাই যাচ্ছে বহুদিন ধরে সংস্কার হচ্ছে না সেই মন্দিরে।বসার জায়গাও ভেঙে গিয়েছে। সংস্কারের অভাবে ধুকছে শিব মন্দিরগুলি। এই মন্দিরে বিভিন্ন সময় শুটিংও চলে। একসময় হেরিটেজ তালিকায় নাম উঠবে উঠবে করেও শেষ পর্যন্ত ছিটকে গিয়েছে এই মন্দিরটি। যদিও রাজ্য হেরিটেজ কমিশনের প্রাক্তন সদস্য তথা বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ অধ্যাপক ডঃ আনন্দ গোপাল ঘোষ মনে করেন, হেরিটেজ আইন অনুযায়ী এটির ব্যাপারে পৌরসভাকে সম্পূর্ণ ভাবে অধিকার প্রদান করা আছে, তাই ইচ্ছে করলেই পৌরসভা মন্দির সংস্কার করার উদ্যোগ নিতে পারে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ তিস্তা পাড়ে হাতির দেখা! গজরাজ দেখতে মানুষের ভিড়
এর জন্য অন্য কারোওর অনুমতির প্রয়োজন নেই। অপরদিকে কিছুটা হলেও ভাঙা মন নিয়েই বৈকুণ্ঠপুর রাজবাড়ীর কুল পুরোহিত শিবু ঘোষাল বলেন,যেহেতু রাজবাড়ীর পুকুরের দায়িত্ব শিলিগুড়ি জলপাইগুড়ি উন্নয়ন নিগম নিয়েছে,সেই ভাবেই পুকুরের পাড়ে অবস্থিত শিব এবং মনসা মন্দির গুলোরও দায়িত্ব নিয়ে সংস্কার করুক। কারণ এই দুটি মন্দিরের অবস্থা দেখে কষ্ট হয়।
Surajit Dey