বিংশ শতাব্দীর অন্যতম কালজয়ী লেখক ১৯২৯ সালের ১ এপ্রিল জন্মগ্রহণ করেছিলেন চেকস্লাভাকিয়ার ব্রানোতে। কিন্তু ১৯৭৫ সালে ফ্রান্সে চলে যান তিনি। দেশের সরকারের সঙ্গে মতানৈক্যের জন্য তিনি দেশ ত্যাগ করেন। গত প্রায় চল্লিশ বছর ধরে তিনি ফ্রান্সে বাস করছেন। একাধিকবার নোবেল পুরস্কারের জন্য তালিকায় নাম উঠলেও কখনও এই সম্মান তাঁর হাতে তুলে দেওয়া হয়নি। তা নিয়ে লেখকের অনুরাগীদের মনে অভিমান জমা হয়েছে দীর্ঘদিন ধরে।
advertisement
আরও পড়ুন: কুড়িতে কুড়ি! বিরোধীশূন্য ৮! জেলা পরিষদে সবুজ সুনামি, গ্রাম বাংলায় দাপট ধরে রাখল তৃণমূল
আরও পড়ুন: জঙ্গলমহলে পঞ্চায়েত ভোটে নিরঙ্কুশ তৃণমূল! প্রতি নির্বাচনেই কমছে বিরোধীদের ভোট
প্রচারবিমুখ এই সাহিত্যিক মনে করতেন, লেখকদের সাক্ষাৎকার দিতে নেই। তাঁদের কথা প্রস্ফুটিত হবে তাঁদেরই কলমে। মিলান কুন্দেরা তাঁর আখ্যানের ভাষা, ভঙ্গি দিয়ে পাঠকমন নিয়ে খেলা করতে ভালবাসতেন। পাঠক যেন বাধ্য হয়েই তাঁর গল্প বলার ধরনের সঙ্গে নিজের কল্পনাশক্তি দিয়ে নিরীক্ষণের পথে হাঁটতে শুরু করে। মিলান কুন্দেরা মনে করতেন, পাঠকের কল্পনাই লেখককে সম্পূর্ণ করে। লেখক লিখবেন, আখ্যান তৈরি করবেন, চরিত্রগুলিকে বুনবেন, কিন্তু বাকি কাজ কেবলই পাঠকের।