গোটা দেশের মতোই প্রতিবছর ভারত থেকেও বিপুল সংখ্যক পর্যটক থাইল্যান্ডে বেড়াতে যান৷ কম্বোডিয়াও পর্যটন নির্ভর একটি দেশ৷ দুই দেশের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘাতের মধ্যে থাইল্যান্ড বা কম্বোডিয়ায় কি এখন যাওয়া নিরাপদ?
এখনও পর্যন্ত থ্যাইল্যান্ড অথবা কম্বোডিয়া- কোনও দেশই পর্যটকদের জন্য কোনও সতর্কবার্তা জারি করেনি৷ থাইল্যান্ডে সাধারণত ব্যাঙ্কক, ফুকেট, চিয়াং মাই, সিয়েম রিপ এবং নম ফে-র মতো জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্রগুলিতে যান পর্যটকরা৷ যে এলাকাগুলিতে উত্তেজনা ছড়িয়েছে, এই জনপ্রিয় পর্যটনগুলির প্রত্যেকটিই সেখান থেকে বহু দূরে৷ তবে স্থানীয়দের দুই দেশের মধ্যে যাতায়াত বন্ধ রাখতে বলা হয়েছে৷
advertisement
অন্যদিকে ব্যাঙ্ককের ভারতীয় দূতাবাসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, যে ভারতীয়রা এই মুহূর্তে থাইল্যান্ডে রয়েছেন, তাঁরা যেন সরকারি নির্দেশ এবং পরামর্শই মেনে চলেন৷ থাইল্যান্ডের সরকারি মুখপত্রের পক্ষ থেকেও সাতটি প্রদেশে না যাওয়ার জন্য পর্যটকদের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে৷ তার মধ্যে রয়েছে উবন রাতছাতানি, সুরিন, সিসাকেট, বুরিরাম, সা কায়েও, ছানতাবুরি এবং ত্রাত৷ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, চিন, ইজরায়েলের মতো দেশগুলিও থাইল্যান্ড এবং কম্বোডিয়ার পরিস্থিতি নিয়ে বনিজেদের নাগরিকদের সতর্ক করেছে৷ থাইল্যান্ড এবং কম্বোডিয়ার সীমান্ত এলাকাগুলিতে না যাওয়ার জন্যও নাগরিকদের পরামর্শ দিয়েছে এই দেশগুলি৷