বলা হয়েছে, হেরাত প্রদেশের বাসিন্দা তাজমির নামে ওই ব্যক্তিকে মৃত্যুদণ্ডের সাজা দেওয়া হয়েছে৷ তাঁর বিরুদ্ধে পাঁচজনকে হত্যার অভিযোগ ছিল৷ সে হত্যা করে মোবাইল ফোন ও মূল্যবান বেশ কয়েকটি জিনিস চুরিও করে৷ সব মিলিয়ে পুরো অভিযোগের ভিত্তিতে শাস্তি দেওয়া হয়েছে৷ আফগানিস্তানের ফারাহ প্রদেশে এই মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে৷ এটিই তালিবানের শাসনকালে প্রথম মৃত্যুদণ্ড৷
advertisement
আরও পড়ুন: গুজরাতে পদ্মরাজ লাগাতার ৭ বার! ১২ ডিসেম্বর শপথ ভূপেন্দ্রর, থাকবেন মোদি-শাহ
আরও পড়ুন: ভোটগণনায় এগিয়ে জাদেজা-পত্নী, উৎসব শুরু পদ্মশিবিরে
যাবিউল্লাহ মুজাহিদ একটি বিবৃতি জারি করে বলেছেন, ‘‘স্থানীয় প্রশাসনকে এই মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে৷ প্রকাশ্যে, অর্থাৎ জন সমাবেশে এই শাস্তি দিতে বলা হয়েছে৷’’ তার পরে একটি আলাদা ট্যুইটে বলা হয়েছে, এই অপরাধীর বাবা একটি কালাশনিকভ থেকে তিনটি গুলি ছুড়ে এই মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে৷
এর আগেও যে ইতিহাস দেখা গিয়েছে, তাতে তালিবান ক্রমাগত, প্রকাশ্যে বিভিন্ন অপরাধীকে কঠোর শাস্তি দেওয়ার প্রথা শুরু করেছে৷ এর আগে ২০০১ সাল নাগাদ মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার জন্য কাবুলের জাতীয় স্টেডিয়ামেও লোকজড় করার প্রথা চালু করেছিল তৎকালীন তালিবান শাসকরা৷ সে দেশের মানবাধিক কর্মী সংবাদমাধ্যমে বলেছেন, তালিবানরা রীতিমতো ঘোষণা করে লোক জড়ো করে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করত৷