জগদীশ চন্দ্র বসুর সেই বাংলো বাড়ি এবং তাঁর হাতে বসানো জোড়া বকুল গাছ রয়েছে এই স্থানে। গঙ্গা তীরের এই বাগানে পর্যটকদের পাশাপাশি স্থানীয় মানুষও ভিড় জমান, উপভোগ করেন প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। চানা, মশলা মুড়ি আইসক্রিম মুখরোচক খাবারের নানা অস্থায়ী দোকান। আচার্য জগদীশচন্দ্র বসুর স্মৃতি বিজড়িত এই স্থান পর্যটককে আরও বেশি করে আকর্ষিত করে।
advertisement
আরও পড়ুন: দিঘায় বেড়াতে গিয়ে ভয়ানক ঘটনার সম্মুখীন পর্যটকরা! প্রশ্ন উঠছে নিরাপত্তা নিয়ে, কী ঘটেছে
আরও পড়ুন: উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর সদ্যোজাতকে কোলে নিয়ে মহিলা কনস্টেবল! নজিরবিহীন ঘটনা
সারা বছরের শীতকালে সর্বাধিক পর্যটক আসেন। তবে গরমের বিকেলে মনোমুগ্ধ করা নদীর পাড়ে হাওয়ার টানে ফুলেশ্বর বৈকুণ্ঠপুর ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকার মানুষ ভির জমান। পর্যটন কেন্দ্রের গা ঘেঁষে নদীতে ছোট বড় জাহাজ নৌকো যা বিশেষ ভাবে আকর্ষণ করে পর্যটকদের। দক্ষিণ দিকে নদী উত্তর-পূর্ব দিক থেকে বয়ে এসে একটি চওড়া খাল নদীতে মিশেছে। খাল এবং নদীর সঙ্গমস্থলে সারাদিন নৌকায় মাছ শিকারীদের প্রস্তুতি।
এক দিনেই, সকালে বেরিয়ে সন্ধ্যায় ঘরে ফেরা যায় সহজে। কলকাতা থেকে মাত্র ৪০ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত ফুলেশ্বর ডাক বাংলো। ফুলেশ্বর রেলস্টেশন থেকে অটো বা টোটোয় চেপে ১০ মিনিটের পথ। ১৬ নম্বর জাতীয় সড়ক থেকে কয়েক কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত 'ফুলেশ্বর ডাক বাংলো'।
রাকেশ মাইতি