এলাকার মানুষের যেমন দৈনন্দিন খাবার জোগাড় করা যেমন কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে, তেমনই ছেলেমেয়েদের লেখাপড়ার খরচ জোগানোও কঠিন। কাজ না পেয়ে সারারাত অপেক্ষায় থেকেই বাড়ি ফিরতে হচ্ছে নিরাশ হয়ে।প্রতিদিন সন্ধে হলে দেখা যায় মিলের সামনে কয়েক হাজার শ্রমিক অপেক্ষা করছেন বাসের৷ তারপর এক এক করে ১০-১২ টি বাস আসবে, সেই বাসে চড়ে কেউ টিটাগর, বালি, শ্রীরামপুর বা হেস্ট্রিং। সারারাত বাড়ির বাইরে থেকেই এভাবে একের পর এক দিন কাটছে৷
advertisement
আরও পড়ুন : ‘‘মেয়ের খেয়াল রাখো, ওর শরীর ভাল নেই’’, স্ত্রীর সঙ্গে ফোনে এটাই ছিল দুর্ঘটনাগ্রস্ত চপারের নিহত চালকের শেষ কথা
মানিকপুর এলাকার মানুষের অভিযোগ কিছু দিন চলার পর মিল বন্ধ হয়। এই ঘটনা তাদের অতি পরিচিত তবে এইবার দীর্ঘ সময় বন্ধ রয়েছে। কবে মিল খুলবে সেই আশাতেই দিন গুনছেন হাজার হাজার শ্রমিক, তাদের অভিযোগ স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাকর্মীরা হয়তো সহযোগিতা করলে সুরাহা মিলতে পারে, কিন্তু এ সময় তাদেরও পাশে পাচ্ছে না বলেই অভিযোগ শ্রমিকদের।
রাকেশ মাইতি