পচনশীল বস্তুর সঙ্গে গোবর এবং ব্যাকটেরিয়া মিশিয়ে সার তৈরি। (টক দই, বেসন, আখের গুড় ছানার জল, চাল ধোয়া জল মিশ্রণে) বিজ্ঞানসম্মত ভাবে নিজেদের তৈরি ব্যাকটেরিয়া মেশান হয়, তাতে দুর্গন্ধ কম হয়। প্রক্রিয়াকরণ ৪টি পাঠে ১৬ টি পিঠ রয়েছে মিশ্রণ করতে।প্রায় ১-৪৫ দিনের মধ্যে জৈব সারে পরিণত হয়। সাঁকরাইল পঞ্চায়েত প্রধান প্রদ্যুৎ পাল জানান, পঞ্চায়েত এলাকায় প্রায় ১০ হাজার পরিবার রয়েছে, সমস্ত পরিবার থেকেই আবর্জনা সংগ্রহ করা হবে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে এক কিশোরের মৃত্যু! আতঙ্কিত গ্রামের মানুষ
প্ল্যান্ট বর্তমানে কয়েক শতক জমির উপর নির্মিত হয়েছে। পর্যায়ক্রমে বাড়ানো হবে। জৈব সার উৎপাদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে প্রায় ১ মাস হল। জৈব গ্যাস তৈরী করতে বসানো হচ্ছে ট্যাঙ্ক, যা থেকে প্রতিদিন প্রায় দু কেজি গ্যাস এবং লিকুইড সার পাওয়া যাবে। পঞ্চায়েত এলাকায় প্রায় দশ হাজার পরিবার রয়েছে সমস্ত পরিবার থেকেই বর্জ্য সংগ্রহ করে প্রক্রিয়াকরণ হবে।
আরও পড়ুনঃ বোটানিক্যাল গার্ডেনে 'অ্যাকুয়াটিক প্ল্যান্ট সেকশন' তৈরি
এন আর জি এ (NRGA) এম এন বি (MNB) এবং ফিফটিন ফিন্যান্স এবং পঞ্চায়েতের জেনারেল ফান্ড মোট প্রায় ৫০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে প্লান্টি নির্মিত হয়। আরো প্রায় ৫০ থেকে ৬০ লক্ষ টাকা প্রয়োজন পঞ্চায়েত এলাকার সমস্ত আবর্জনা তুলে প্রক্রিয়াকরণ করতে, তাতে সরকারি সহযোগিতার প্রয়োজন। জৈব সার খুচরো ১০ টাকা এবং পাইকারি ৭-৮ টাকা প্রতি কেজি বিক্রি হবে জানান পঞ্চায়েত প্রধান। ইতিমধ্যেই প্ল্যান্ট পরিদর্শন করেছে গ্রীন ট্রাইবুনাল টিম (GTA)।
Rakesh Maity