দুর্ঘটনার জেরে রয়েছে শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে শাহিদের যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও সম্ভব হয়নি সে সময়। পরবর্তী কয়েক ঘণ্টা পর যোগাযোগ করা সম্ভব হয়। শাহিদের কোনও খবর না পাওয়ায় তার খোঁজে ওড়িশা পৌঁচেছিল পরিবারের লোক। সেখানে গিয়ে একটি হাসপাতালে খোঁজ মেলে। শনিবার শাহিদকে নিয়ে বাড়ি ফিরলেও অসুস্থ বোধ করায় স্থানীয় গাববেড়িয়া স্টেট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
advertisement
শাহিদ গাববেড়িয়া হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। পরিবার সূত্রে জানা যায়, পা বুক এবং মাথায় আঘাত লেগেছে। শাহিদের উপার্জনের উপর নির্ভর ১১ থেকে ১২ জন সদস্যের সংসার। এলাকায় জরির বাজার মন্দা হওয়ার কারণেই ভিন রাজ্যে পাড়ি দিতে হয়েছিল তাকে। এই দুর্ঘটনার কবলে পড়ার জেরে পরিবারে দুশ্চিন্তার কালো মেঘ জমা হয়েছে। কত দিনে পরিবারের একমাত্র রোজ গেড়ে সুস্থ হয়ে উঠবে, কেউ জানে না।
রাকেশ মাইতি