গ্রামেগঞ্জে অবাধে বেড়ে ওঠা গাছেদের মধ্যে একটি হল নিম। নিম গাছের সঙ্গে পরিচিত হলেও এর গুণ অজানা অনেকের কাছেই। ব্লাড সুগার পেশেন্টের ক্ষেত্রে অত্যন্ত উপকারী নিম। অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল হিসেবে কাজ করে নিম। সুগারের ক্ষেত্রে নিমের পাতাকে শুকিয়ে চূর্ণ করে ব্যবহার করা হয়। এক চামচ করে খাওয়ার পর ব্যবহার করা যেতে পারে। অথবা নিমপাতার রস বের করে এক চামচ সকালে বিকাল খাওয়া যেতে পারে।
advertisement
আরও পড়ুন : অশুভ শক্তি দূর করে বাড়িতে সৌভাগ্য বয়ে আনে এই ফুলগুলি
চুলকানি বা চামড়ার সমস্যার ক্ষেত্রে দারুণ কার্যকর। প্রথমত অল্প একটু স্থানে লাগিয়ে দেখে নেওয়া যায়। পাতাগুলিকে ভাল করে ধুয়ে, থেঁতো করে নেওয়া হয়। বা কাঁচা হলুদের সঙ্গেও ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে আগে দেখে নেওয়া ভাল যে নিমপাতা থেকে আপনার অ্যালার্জি হতে পারে কিনা। সেক্ষেত্রে শরীরের যে কোনও স্থানে একটু লাগিয়ে নিয়ে দেখা যেতে পারে। পরবর্তী সময়ে প্রয়োজনীয় ক্ষতস্থানে ব্যবহার করুন।
নিমগাছের পাতা ছাল কাণ্ড সবগুলোই ব্যবহার হয়। নিমগাছ বাড়িতে রাখলেও উপকার পাওয়া যায়। অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল হিসেবে কাজ করে।