রীনা দেবী স্বপ্নাদেশ পেলেও সে সময় পুজোর ইচ্ছা থাকলেও পরিবারের পক্ষে তা করে ওঠা সম্ভব হয়নি। তার পর করোনা অতিমারির গ্রাসে থমকে যায় সাধারণ জীবনযাত্রা৷ গত বছর সবে করোনা অতিমারি কিছুটা স্থিতিশীল হতে, এই বাড়ির পুত্রবধূ মিতু উদ্যোগী হয়ে প্রতিবেশী আত্মীয়দের সঙ্গে নিয়ে গত বছর প্রথম বর্ষে মা কালীর আরাধানায় মেতে ওঠেন।
advertisement
আরও পড়ুন : পুণ্যতিথিতে দণ্ডি পাঁচ হাজার পুণ্যার্থীর, সালঙ্কারা বড়মাকে দেখতে ভক্তদের ঢল
প্রতিবেশীদের সঙ্গে নিয়ে সকলে মিলে একত্রিত হয়ে এ বছর দ্বিতীয় বর্ষে মায়ের আরাধনা আরও জাঁকজমকপূর্ণ৷ শিবপুর প্রিয়জনের এই পুজো মহিলা পরিচালিত৷ পাড়া-প্রতিবেশী আত্মীয়স্বজন এই পুজোর কটা দিন একাত্ম হয়ে যায়, মায়ের আগমন থেকে বিসর্জন-এই ক’দিন আনন্দ উৎসবে মাতোয়ারা হয়ে ওঠেন সকলে ৷ পুজোয় মাকে ভোগ নিবেদন থেকে শুরু করে এক একটি দায়িত্ব নিজেদের মধ্যে ভাগ করে নিয়েছেন মহিলা পুরুষ উভয়েই ৷
আরও পড়ুন : দীপান্বিতা অমাবস্যায় প্রাচীন রীতি ও ঐতিহ্য মেনে কালীপুজো বেলুড় মঠে, দেখুন ছবি
এক এক করে বেড়ে চলেছে পুজো এবং তাকে কেন্দ্র করে অনুষ্ঠানও৷ উদ্য়োক্তাদের আশা, আগামী বছর আরও জাঁকজমক হবে প্রিয়জনের এই পুজোয়৷ আগামী দিনে আরও সাড়ম্বরে মায়ের আরাধনায় ব্রতী হতে চান শিবপুর প্রিয়জনের সদস্যরা।