প্রায় সর্বত্রই দেখা মেলে, রাস্তার ধার বাস স্টপ জনবহুল বাজারে টিকিটের কাউন্টার। সেখানেই সকাল বা সন্ধায় কাজ সেরে বাড়ি ফেরার পথে টিকিট কাটছেন মানুষ, এই প্রবণতা দিন দিন বেড়ে চলেছে। ভাল নাম্বার বাছাই বা ভগবানকে স্মরণ করে প্রতিদিন টিকিট কাটা মানুষের, তবে যারা টিকিট বিক্রি করছেন তারা কি বলছেন, আমরা এক টিকিট বিক্রেতাকে প্রশ্ন করায় তিনি সাফ জানালেন বিক্রেতার বড় পুরস্কার লাগুক, সেই প্রার্থনাই ভগবানের কাছে করি। তাতেই আমাদের লক্ষ্মী লাভ।
advertisement
বহু মানুষই একবার ভাবেন তার কপাল যাচাই করতে একবার কেটে দেখি একটি লটারি। আর সেই লটারিতে যদি হয় পুরস্কার তাহলে তো আর কোথাই নেই। কিন্তু সেই লটারিও আজ মুখ ফিরিয়েছে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে। আর সেই লটারি নিয়েও এখন তোলপাড় রাজ্য রাজনীতি। কারণ এই লটারিতে এখন ভাগ্য শুধুমাত্র শাসক দলের নেতাদের। লটারি নিয়ে গত কয়েক মাস ধরে রাজ্যে উঠে আসছে নানা অভিযোগ। আর সেই লটারি নিয়েই আজ আমরা কথা বলেছিলাম গ্রামীণ হাওড়ার পাঁচলার এক লটারি বিক্রেতার সঙ্গে তিনি সাধারণ মানুষের ভাগ্য কি ভাবে নিধারণ হয় তা বললেন, তিনি বলেন ক্রেতাদের পুরস্কার লাগলেই তিনি খুশি। তাই তিনি আরো বলেন পুরস্কার লাগলেই তাদের ব্যবসাও ভাল হয়।
রাকেশ মাইতি