প্রত্যেকটি পুজো কমিটিকে ২৫০০০ টাকা করে অনুদান দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। পুজো কমিটিগুলি বিভিন্নভাবে তাদের শৈল্পিক ও নান্দনিক ভাবনায় বাংলার উৎসবকে, বাংলার দুর্গাপুজোকে, বাংলার গৌরবময় সংস্কৃতিকে সকলের সামনে উপস্থাপন করবে। উলুবেড়িয়া পৌরসভার চেয়ারম্যান অভয় দাস বলেন, উলুবেড়িয়ার ঐতিহ্যবাহী কৃষ্টি ও সংস্কৃতিকে আমরা নতুন আঙ্গিকে তুলে ধরার চেষ্টা করছি। তিনি আরও জানান, কার্নিভালে অংশ নেওয়া বিভিন্ন পুজো কমিটিগুলির মধ্যে থেকেও প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানাধিকারীদের পুরষ্কৃত করা হবে।
advertisement
আরও পড়ুন: বুকে-পেটে ব্যথা! হাসপাতালে সাপে কামড়ানোর চিকিৎসা করা হল রোগীর! তারপর? শিউরে উঠবেন!
রাত পোহালেই উলুবেড়িয়া শহরে কার্নিভাল। তার আগে শেষ মুহুর্তের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত উলুবেড়িয়া। রাস্তার উপর থাকা বিভিন্ন অস্থায়ী তোরণ যেমন খোলার কাজ শুরু হয়েছে, তেমনই উলুবেড়িয়ার রাজপথকে বিভিন্নভাবে সাজিয়ে তোলা হচ্ছে। কার্নিভাল উপলক্ষ্যে উলুবেড়িয়া শহরের নিরাপত্তাকে ঢেলে সাজানো হচ্ছে। বৃহস্পতিবার উলুবেড়িয়ার এই কার্নিভাল রুট পরিদর্শন করেন হাওড়া গ্রামীণ জেলা পুলিশ সুপার স্বাতী ভাঙ্গালিয়া, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইন্দ্রজিৎ সরকার, উলুবেড়িয়ার মহকুমাশাসক শমীক কুমার ঘোষ, উলুবেড়িয়া পৌরসভার চেয়ারম্যান অভয় কুমার দাস, ভাইস চেয়ারম্যান ইনামুর রহমান সহ অন্যান্যরা। কালীবাড়ির ঘাটে যেমন থাকছে ডুবুরির ব্যবস্থা তেমনই একাধিক স্বাস্থ্যক্যাম্প ও অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা রাখা হচ্ছে। পাশাপাশি সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে এই কার্নিভালকে অনুষ্ঠিত করার লক্ষ্যে প্রচুর পরিমাণ পুলিশ মোতায়েন করা হচ্ছে।
রাকেশ মাইতি