এই তিন দেবীর মধ্যে সর্ববৃহৎ মা চন্ডী, মাঝের শীতলা ও কনিষ্ঠ মনসার মূর্তি পাওয়া গিয়েছিল। সেই থেকে গ্রামে এই তিন দেবীর পুজো অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। তবে কবে থেকে সূচনা হয়েছিল। তাঁর নির্দিষ্ট কাল সম্পর্কে অজানা সকলেরই। সে সময় অলৌকিক সব ঘটনা ঘটত মায়ের কৃপায়। লোক মুখে প্রচলিত রয়েছে। পুজোর প্রয়োজনীয় বাসন পুকুর ঘাটে লিখে জমা দিলে। মায়ের কৃপায় পরদিন উঠে আসত। সেই সমস্ত বাসনপত্র পুজোর কাজে লাগত। আবার পুজো শেষে যথাযথ পুকুরের ঘাটে ডুবিয়ে দিলে আপনা থেকে চলে যেত।
advertisement
আরও পড়ুন: সুপার ফুড ছাতু! রোজ খান! বাড়তি ওজন থেকে চুলের সমস্যা! সব থাকবে দূরে
যদিও স্থানীয়রা জানায় তারা গ্রামের বয়স্ক মানুষদের মুখে শুনেছেন। সেই প্রথা বা ঘটনা বর্তমানে আর দেখা যায় না। সেসময় গ্রাম জুড়ে অন্য কোন মূর্তি পুজোও হতো না। এই মায়ের মন্দির প্রতিষ্ঠা করেছিলেন সাগর চক্রবর্তী নামে এক ব্যক্তি। সারা বছর নিত্য দিনের পুজো অনুষ্ঠিত হয় নিয়ম মেনে। গ্রামে চন্ডীমায়ের সেবাইত রয়েছেন বংশ-পরম্পরায়।
রাকেশ মাইতি