আরও পড়ুন:
ধর্মরাজ পুজোর আগের দিন নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে কুমির পুজোয় মেতে ওঠে দুই গ্রামের মানুষ। এই পুজোয় সন্ন্যাসীদের পাশাপাশি গ্রামের বহু ভক্তদের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। জানা যায়, এই পুজোর প্রধান উপকরণ হল আতপ চাল, বেল পাতা এবং পাতা সহ পিয়ারা। পুরনো আচার রীতির মাধ্যমে পুরোহিত এবং সন্ন্যাসীদের উপস্থিতিতে কুমিরের পুজো হয় গ্রামে।
advertisement
আরও পড়ুন: কুলার বা এসির সঙ্গে সিলিং ফ্যান চালালে ঘর কি বেশি ঠান্ডা হবে? কোথায় হচ্ছে ভুল? জানলে চমকে যাবেন
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বিগত ৩০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে মাটি এবং তেঁতুল দানা দিয়ে কুমির তৈরি করে পুজো করা হত। তবে এবার পাথরের প্রায় ৫ ফুট লম্বা কুমিরের মূর্তি নিয়ে আসা হয়েছে গ্রামে। সেই মূর্তি প্রতিষ্ঠা করে পুজো শুরু হয়েছে। এই পুজোকে কেন্দ্র করে বসে মেলা। পুজো এবং মেলার তবে গ্রামে বাড়ি বাড়ি আসেন আত্মীয়রা।জানা যায়, এই পুজোয় বংশ পরম্পরায় রয়েছেন পুরোহিত এবং গায়ক। যারা কয়েক পুরুষ ধরে এই পুজোর সঙ্গে যুক্ত।এই কুমির পুজো প্রসঙ্গে পুরোহিত শংকর পণ্ডিত জানান, কথিত রয়েছে। কোনও এক সময় বাবা ধর্মরাজ কুমির এবং কচ্ছপের রূপ নিয়ে মানুষকে রক্ষা করেছিল। তার পরবর্তীতে এলাকায় শুরু হয়েছিল কুমির পুজো।
রাকেশ মাইতি





