তাঁকে অভিনন্দন জানাতে স্টেশনেই উপস্থিত ছিলেন উত্তর হাওড়ার বিধায়ক সহ এলাকাবাসীরা। স্টেশনে নেমে অভিভূত রিমো জানান, এভাবে অভ্যর্থনা পাবেন আশা করেন নি। তিনি ভীষণ আনন্দিত। পাশাপাশি তিনি উত্তর হাওড়ার বিধায়ক গৌতম চৌধুরীকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে বলেন তিনি সব সময়ে তার পাশে থেকেছেন। খোঁজ খবর নিয়েছে তার সব অসুবিধা জানা মাত্রই তার সমাধান করেছেন। যদিও পুরো কৃতিত্বটাই বিধায়ক মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়কে দেন।
advertisement
আরও পড়ুনঃ পেন্সিলের গ্রাফাইটের উপর ছোট্ট দুর্গা প্রতিমা বানিয়ে চমক সুরজিতের
তিনি বলেন রিমোর পরিবারের সঙ্গে তার যোগাযোগ বহু বছরের। ওর ফাইল তিনি ক্রীড়াদফতরের মন্ত্রীর কাছে পাঠিয়েছিলেন। মুখ্যমন্ত্রী যদি সাহায্য না করতেন তাহলে এটা করা সম্ভব হতো না বলেই দাবি করেন উত্তর হাওড়ার বিধায়ক গৌতম চৌধুরী। রিমোর কৃতিত্বের সাফল্যে খুশি তার পরিবারের সদস্য সহ এলাকার বাসিন্দারাও। উল্লেখ্য ইউরোপের নর্থ চ্যানেল জয়ের আগে রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকারে কাছে সরকারি চাকরির আবেদন করেন সালকিয়ার বাসিন্দা এই সাঁতারু৷রিলের মাধ্যমে তাঁরা অভিযান করেন।
আরও পড়ুনঃ ফুটপাথ দখল করেছে দোকান, ঝুঁকি নিয়ে মানুষ হাঁটছেন রাস্তা দিয়ে!
এই অভিযানে রিমোর সঙ্গে ছিলেন আরও ছ’জন৷ এ রাজ্য থেকে এই প্রথম অংশ নিয়েছিলেন রিমো। সাফল্যও পেলেন। একটা সরকারি চাকরি পাওয়ার আশায় রয়েছেন। শারীরিক প্রতিবন্ধকতার বেড়াজালকে ছিন্ন করে ইতিমধ্যেই ২০১৮ সালে ইংলিশ চ্যানেল পার করেছেন। ২০১৯ সালে পার করেছেন ক্যাটলিনা চ্যানেল। ২০২০ সালে নর্থ চ্যানেলের জন্য চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে নেমেছিলেন রিমো। কিন্তু বাধ সাধে কোভিড। তাঁর সাফল্যের ঝুলিতে রয়েছে অজস্র জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্তরের সাঁতার প্রতিযোগিতার সেরার সন্মান।
Rakesh Maity





