কয়েক দশক আগে গ্রামের কয়েকজন মানুষের চেষ্টায় একটি ওয়েট লিফটিং প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গড়ে উঠেছিল। সেদিনের সেই অঙ্কুর বর্তমানে বিশাল বৃক্ষের মতো। যদিও বর্তমানে একাধিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গড়ে উঠেছে। সেইসব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকেই একের পর এক সাফল্য। জানা যায়, প্রথম দিকে সেভাবে গ্রামের মানুষ এই খেলার প্রতি সেভাবে আগ্রহ দেখায়নি।
আরও পড়ুন – Viral Wedding: বিয়ের দিনেই চরম কাণ্ড, স্বামীর কীর্তি মোটে পোষাল না স্ত্রী-র, পরের দিনই চাইলেন ডিভোর্স
advertisement
গুটিকত পরিবারের ছেলে-মেয়েরা এই খেলার সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল। অল্প বয়সে এই খেলায় যুক্ত হলে উচ্চতা কম হবে এমন ধারণা ছিল অভিভাবকদের মধ্যে। ফলে চোদ্দ- পনেরো বছর পার হলে তবে এই খেলায় যুক্ত হত ছেলে মেয়েরা। গ্রামে অনুশীলন করে প্রথম জাতীয় স্তরে পদক জয় করে শ্রীকান্ত মুদি। তারপর একের পর এক সাফল্য। বর্তমানে গ্রামে রয়েছে একাধিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। যদিও পরিকাঠামোর দিক আজও সেভাবে উন্নতি নেই। একের পর এক সাফল্যের পরেও সরকারি কোনও রকম সহায়তা মেলেনি বলেই অভিযোগ।
অচিন্ত্য, শ্রাবণী এবং কোয়েলদের দেখে আরও বেশি করে নতুন প্রজন্ম এই খেলায় আগ্রহ দেখাচ্ছে। বিশেষ করে দেউলপুর গ্রাম ও তার পার্শ্ববর্তী গ্রামের ছেলেমেয়েদের এই খেলায় যুক্ত করার প্রবণতা বাড়ছে। বর্তমানে পাঁচ সাত বছর থেকেই ওয়েট লিফটিং প্রশিক্ষণ নিচ্ছে ছেলেমেয়েরা।প্রশিক্ষক শ্রীকান্ত মুদি জানান, কম বয়সে প্রশিক্ষণ নেওয়ার প্রবণতা কয়েক বছর আগে থেকে দেখা গেলেও অচিন্ত্য শ্রাবণীদের দেখে প্রবণতা আরও বেড়েছে।
Rakesh Maity