Viral Wedding: বিয়ের দিনেই চরম কাণ্ড, স্বামীর কীর্তি মোটে পোষাল না স্ত্রী-র, পরের দিনই চাইলেন ডিভোর্স

Last Updated:
Wedding and Divorce: বিয়ের পরের দিনই ডিভোর্স দিল বউ
1/6
: বিবাহ প্রতিটা মানুষের জীবনেই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ নারী ও পুরুষ উভয়েই পুরনো জীবন কাটিয়ে ফের একেবারে জীবনের এক বর্ণময় অধ্যায়ে পা রাখে৷ কিন্তু এই সুখী উপলক্ষ্যটি একজন মহিলার দুঃস্বপ্নে পরিণত হল। তিনি একটি বিষয়ে নিজে নারাজ থাকার পরেও স্বামী সেই অপকর্ম থেকে বিরত হননি।
: বিবাহ প্রতিটা মানুষের জীবনেই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ নারী ও পুরুষ উভয়েই পুরনো জীবন কাটিয়ে ফের একেবারে জীবনের এক বর্ণময় অধ্যায়ে পা রাখে৷ কিন্তু এই সুখী উপলক্ষ্যটি একজন মহিলার দুঃস্বপ্নে পরিণত হল। তিনি একটি বিষয়ে নিজে নারাজ থাকার পরেও স্বামী সেই অপকর্ম থেকে বিরত হননি।
advertisement
2/6
তাঁর সম্পূর্ণ ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে স্বামী সেই কাজ করায়  নববধূ খুব অপমানিত বোধ করেন৷ নতুন এই স্বামী-স্ত্রী-র ঘটনাটি বেশ ভাইরাল হচ্ছে। বিয়ের আগে কনে তার ভাবী স্বামীকে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছিল যে তাঁর মুখে বিয়ের কেক যেন না দেওয়া হয়৷। কিন্তু স্ত্রী-র এই কথা কানেই নেননি তাঁর নতুন স্বামী৷  কনের মুখে কেক মাখিয়ে দেন। নববধূ অত্যন্ত বিব্রত ছিলেন৷
তাঁর সম্পূর্ণ ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে স্বামী সেই কাজ করায়  নববধূ খুব অপমানিত বোধ করেন৷ নতুন এই স্বামী-স্ত্রী-র ঘটনাটি বেশ ভাইরাল হচ্ছে। বিয়ের আগে কনে তার ভাবী স্বামীকে স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছিল যে তাঁর মুখে বিয়ের কেক যেন না দেওয়া হয়৷। কিন্তু স্ত্রী-র এই কথা কানেই নেননি তাঁর নতুন স্বামী৷  কনের মুখে কেক মাখিয়ে দেন। নববধূ অত্যন্ত বিব্রত ছিলেন৷
advertisement
3/6
তাঁর কথা না শোনায় তাঁর আত্মসম্মানে ঘা লেগেছে৷ তিনি বারণ করা সত্ত্বেও  স্বামী জোর করে কেক সেই তাঁর মুখে দিয়ে দেন।এই ঘটনার পরে অত্যন্ত কঠোর সিদ্ধান্ত নেন. বিয়ের পরের দিনই স্বামীকে ডিভোর্স দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে নেন ওই মহিলা। মহিলাটি এও জানিয়েছেন বিয়ের পরের দিনই বিয়ে ভেঙে ফেলার সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ ছিল না৷
তাঁর কথা না শোনায় তাঁর আত্মসম্মানে ঘা লেগেছে৷ তিনি বারণ করা সত্ত্বেও  স্বামী জোর করে কেক সেই তাঁর মুখে দিয়ে দেন।এই ঘটনার পরে অত্যন্ত কঠোর সিদ্ধান্ত নেন. বিয়ের পরের দিনই স্বামীকে ডিভোর্স দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে নেন ওই মহিলা। মহিলাটি এও জানিয়েছেন বিয়ের পরের দিনই বিয়ে ভেঙে ফেলার সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ ছিল না৷
advertisement
4/6
তিনি পরিষ্কার নিজের মত জানিয়েছেন,  ‘‘যে আমার বিশ্বাস ভেঙেছে তাঁর সঙ্গে আমি কিভাবে জীবন কাটাব। ইংরেজি পত্রিকা দ্য মিররকে দেওয়া  সাক্ষাৎকারে ওই ভদ্রমহিলা জানান, ‘‘২০২০ সালে আমার প্রেমিক বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিলেন। আমি এত তাড়াতাড়ি বিয়ে করতে চাইনি, তবে বিয়ের বিরুদ্ধেও ছিলাম না।’’
তিনি পরিষ্কার নিজের মত জানিয়েছেন,  ‘‘যে আমার বিশ্বাস ভেঙেছে তাঁর সঙ্গে আমি কিভাবে জীবন কাটাব। ইংরেজি পত্রিকা দ্য মিররকে দেওয়া  সাক্ষাৎকারে ওই ভদ্রমহিলা জানান, ‘‘২০২০ সালে আমার প্রেমিক বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছিলেন। আমি এত তাড়াতাড়ি বিয়ে করতে চাইনি, তবে বিয়ের বিরুদ্ধেও ছিলাম না।’’
advertisement
5/6
মহিলাটি আরও বলেন, ‘‘গত বছর বড়দিনে বিয়ে করেছি এবং আশা করা হচ্ছে জানুয়ারির মধ্যে বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে যাবে।’’ ওই ভদ্রমহিলা জানিয়েছেন যে তাঁরা দুজনেই নিজেদের বিয়ের দায়িত্ব নিয়েছিলেন। উভয়ের খরচ সমান ছিল। তিনি বলেছেন,  ‘‘আমি ওঁর সব শর্ত মেনে নিলাম। আমার একটাই অনুরোধ ছিল রিসেপশনের সময় আমার মুখে কেক লাগাবেন না। কিন্তু সে কথা রাখেনি আমার মতকেও সম্মানও জানায়নি আমার মুখে কেক লাগিয়ে সবার সামনে আমাকে বিব্রত করেছে।’’
মহিলাটি আরও বলেন, ‘‘গত বছর বড়দিনে বিয়ে করেছি এবং আশা করা হচ্ছে জানুয়ারির মধ্যে বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে যাবে।’’ ওই ভদ্রমহিলা জানিয়েছেন যে তাঁরা দুজনেই নিজেদের বিয়ের দায়িত্ব নিয়েছিলেন। উভয়ের খরচ সমান ছিল। তিনি বলেছেন,  ‘‘আমি ওঁর সব শর্ত মেনে নিলাম। আমার একটাই অনুরোধ ছিল রিসেপশনের সময় আমার মুখে কেক লাগাবেন না। কিন্তু সে কথা রাখেনি আমার মতকেও সম্মানও জানায়নি আমার মুখে কেক লাগিয়ে সবার সামনে আমাকে বিব্রত করেছে।’’
advertisement
6/6
মহিলা জানিয়েছেন যে  তাঁর কেকে অ্যালার্জি আছে। এটা তাঁর স্বামী খুব ভাল করেই জানতেন। তবুও নববধূর ইচ্ছাকে অগ্রাহ্য করে তাঁর পরিস্থিতিকে উপেক্ষা করেছেন। ওই মহিলা বলেছেন,  ‘‘যার কারণে আমার রাগ সপ্তমে পৌঁছয়। আমার পরিবারের সদস্যরা আমার সিদ্ধান্তে অসন্তুষ্ট এবং আমাকে নতুন করে চিন্তা করার পরামর্শ দেন। তাঁরা সকলেই আমার স্বামীকে দ্বিতীয় সুযোগ দিতে বলেছিলেন, কিন্তু আমি আমার সিদ্ধান্তে অটল ছিলাম।’’
মহিলা জানিয়েছেন যে  তাঁর কেকে অ্যালার্জি আছে। এটা তাঁর স্বামী খুব ভাল করেই জানতেন। তবুও নববধূর ইচ্ছাকে অগ্রাহ্য করে তাঁর পরিস্থিতিকে উপেক্ষা করেছেন। ওই মহিলা বলেছেন,  ‘‘যার কারণে আমার রাগ সপ্তমে পৌঁছয়। আমার পরিবারের সদস্যরা আমার সিদ্ধান্তে অসন্তুষ্ট এবং আমাকে নতুন করে চিন্তা করার পরামর্শ দেন। তাঁরা সকলেই আমার স্বামীকে দ্বিতীয় সুযোগ দিতে বলেছিলেন, কিন্তু আমি আমার সিদ্ধান্তে অটল ছিলাম।’’
advertisement
advertisement
advertisement