এরই মধ্যে শৈলেন বাবুর অক্লান্ত পরিশ্রমের জেরে এত বড় সাফল্য বলে মনে করছেন সেখানকার স্থানীয়রা। শৈলেন বাবু জানান, ১৯৯৯ সাল থেকে তিনি ওই পোস্ট অফিসে কর্মরত। গ্রামের মানুষদের পোস্ট অফিসে নিয়ে আসা থেকে শুরু করে একাধিক কাজকর্মের সঙ্গে লিপ্ত রয়েছেন তিনি এতবছর ধরে। তার কাছে গ্রামের মানুষের সেবা করাই একমাত্র লক্ষ্য।
advertisement
আরও পড়ুনঃ সারা বাংলা বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা আয়োজিত বৈদ্যবাটির তরুণ ব্যয়াম সঙ্ঘে
এরই মধ্যে নানা সরকারি প্রকল্পের কাজে মানুষদের সাহায্য করে চলেছেন তিনি। বিধবা ভাতা থেকে শুরু করে বার্ধক্য ভাতা এমনকি লক্ষীর ভান্ডার এর জন্য আধার লিংক সমস্ত কাজ গ্রামবাসীর হয়ে করেন তিনি। এই কারণে শৈলেন বাবুকে অনারারি ডাক সেবা অ্যাওয়ার্ড দিয়ে সম্মানিত করা হয়।
আরও পড়ুনঃ ব্যান্ডেল হতে চলেছে বৃহত্তম ইলেকট্রনিক ইন্টারলকিং সিস্টেমের কেন্দ্র
শৈলেন বাবু আরও বলেন এর আগেও একাধিক পুরস্কার তিনি পেয়েছেন। ভবিষ্যতে মেঘদুত অ্যাওয়ার্ড পাওয়ার জন্য তার নাম ইতিমধ্যে নথিভুক্ত হয়ে গিয়েছে। যদি সবকিছু ঠিকঠাক থাকে তাহলে কিছু মাসের মধ্যেই তিনি দিল্লি রওনা দেবেন ওই অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করতে।
Rahi Haldar