স্থানীয় সূত্রে খবর, ২০০৩ সালে সে মহাডাংগার সোনালিকে বিয়ে করে সাগর। এক মেয়েকে নিয়ে তাদের পরিবার। কয়েক দিন আগে সাগরের মা মারা যায়। ওই দিনই বেবি দাস নামে অন্য একটি মেয়েকে নিয়ে পালিয়ে যায় সাগর। স্ত্রী সোনালি জানায় চার বছর ধরে ওদের মধ্যে সম্পর্ক রয়েছে। বারংবার বলা সত্ত্বেও পিছিয়ে আসেনি হোম গার্ড। এই কারণে নিজের স্ত্রীকে মারধোর করত মাঝে মাঝে।
advertisement
আরও পড়ুন: মৃত্যুর পরেও বাবাকে ফিরিয়ে আনল ছেলে-মেয়ে! চাইলে আপনিও পারবেন! ভাইরাল ভিডিও
সোনালীর অভিযোগ, সাগরকে মদত দিত সাগরের বাড়ির নিকট আত্মীয়রা। অভাগা সোনালিকে দেখভাল করছে এখন প্রতিবেশিরা। টালির বাড়িতে বসবাস এই পরিবারের। সোনালিকে দেখার কেউ নেই। অভিযোগ পেয়ে চন্দননগর থানা থেকে পুলিশ তদন্তে আসে। প্রতিবেশিরা ও সোনালি চাইছে সাগর ফিরে এসে যদি সংসার করে তাহলে তাদের কোনো আপত্তি নেই। স্বামী পালিয়ে চলে গেলেও এখনও তার ফিরে আসার আশায় দিন গুনছে অভাগা স্ত্রী চন্দননগর ২ং মহাডাংগার সোনালি।
আরও পড়ুন: অরিজিৎ সিংয়ের স্কুল! জন্মদিনে কী জানালেন তাঁর স্কুলের শিক্ষিকা! কুর্নিশ এমন ছাত্রকে!
এ বিষয়ে স্থানীয় এক বাসিন্দা জানান, দীর্ঘদিন অন্য মহিলাকে একই বাড়িতে নিয়ে এসে রাখবার জন্য মানসিক এবং শারীরিকভাবে অত্যাচার করত ওই ব্যক্তি। বাড়ির সামনে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করত। যার প্রতিবাদ প্রতিবেশীরা বরাবরই করেছেন। বর্তমানে অন্য এক মহিলাকে নিয়ে ঘর ছাড়া সাগর। প্রতিবেশীদের দাবি, যদি এই পাড়ায় তাদের থাকতে হয় তাহলে আইননিত স্ত্রী ও কন্যার সঙ্গেই তাকে থাকতে হবে।
রাহী হালদার





