দোকানের কর্ণধার সুনীল বর্মন জানান যে, এই দোকান প্রায় ৫ থেকে ৬ বছর যাবৎ তাঁরা কোচবিহারের মধ্যে চালাচ্ছিলেন। তবে এতদিন পর্যন্ত তাঁদের দোকানের জায়গাটা ঠিক পছন্দের ছিল না তাঁদের। তবে এবার এই এলাকার দোকানের জায়গাটা তাঁদের পছন্দের হয়েছে। এই এলাকায় দোকান শুরু করেছেন তাঁরা ৮ থেকে ১০ দিন হয়েছে। সুনীল বর্মনের কথায়, ‘তবে ইতিমধ্যেই আমাদের দোকানের ১০ টাকা মূল্যের এগরোল এত বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে যা বলার ভাষা নেই। প্রতিদিন মোট তিন পেটি ডিমের মানে মোট ৬৩০ টি ডিমের এগরোল তৈরি করে বিক্রি করছি আমরা। দোকানের মধ্যে সন্ধ্যার পর থেকে প্রচুর মানুষের ভিড় উপচে পড়ছে। কোচবিহারের পাশাপশি বাইরের মানুষেরাও ভিড় করছেন এই এগরোল খেতে।”
advertisement
দোকানে এগরোল কিনতে আসা দুই ক্রেতা শিবা মাহাতো এবং প্রিয়ম আচার্য্য জানান, ‘কোচবিহারের মধ্যে বহু ফাস্ট ফুডের দোকান থাকলেও এতটা কম দামে কেউ ফাস্ট ফুড বিক্রি করেন না। তবে এই দোকানে মাত্র ১০ টাকায় এগরোল পাওয়া যাচ্ছে। এটা আজকের এই চড়া বাজারের সময়ে দাঁড়িয়ে বিরাট ব্যাপার।’ ইতিমধ্যেই লোকের মুখে মুখে এই দোকানের নাম ছড়িয়ে পড়েছে। তাই সন্ধ্যার পর থেকে প্রচুর ভিড় থাকছে এই দোকানের মধ্যে। মূলত সেই কারণেই তাঁরাও এদিন এই দোকানের মধ্যে উপস্থিত হয়েছেন এই এগরোল খেয়ে দেখতে।
Sarthak Pandit