সঙ্গে ছিলেন ভাবনার বাবাও৷ তিনি জানালেন, ভাবনা বেশ দুষ্ট। যখন যা ইচ্ছে হয় করে ফেলেন। যে দিন গাড়ি চালানো শিখেছিলেন, সে দিনই বাবাকে তুলতে সোজা বাবার অফিসে পৌঁছে গিয়েছিলেন। বাবা নাকি দূর থেকে তাঁকে দেখেই ট্রাফিক পুলিশের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। আতঙ্কের চোটে হাত ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে রাস্তার মাঝখানে দাঁড়িয়ে সামনের গাড়ি সরাচ্ছিলেন, যাতে মেয়ে কাউকে ধাক্কা না মেরে দেন।
advertisement
গল্পটি শুনতে শুনতে বাকি প্রতিযোগীদের সঙ্গে হাসতে হাসতে লুটিয়ে পড়েছিলেন রচনাও।
আরও পড়ুন: ফের একবার ফিরলেন কেকে! কলকাতার শিল্পীদের গানে গানে জ্বলে উঠল 'কেকে' সন্ধ্যা!
আরও জানা যায়, তার দিন কয়েকের মধ্যে তিনি হঠাৎ মধ্যরাতে বাবা-মাকে ফোন করে বলেন, "আমি পৌঁছে গিয়েছি।" বাবা-মা ভাবেন, তিনি আলাদা যে বাড়িতে থাকেন, সেখানে পৌঁছে গিয়েছেন শ্যুট শেষ করে। কিন্তু মেয়ের কথায় জানতে পারেন, তিনি গাড়ি চালিয়ে মন্দারমণি চলে গিয়েছেন।
আরও পড়ুন: শিল্পী জীবনের একাকীত্বের কথা আমি পাবলিকলি বলব কেন, কে বুঝবে! News18 Bangla-কে বললেন ব্রাত্য
এমনই প্রাণখোলা মনখোলা দমকা হাওয়ার মতো ভাবনা। তাই রচনা অভিনেত্রীর বাবাকে বলেন, "চিন্তা করবেন না, আপনার মেয়ে জানে কী ভাবে জীবনটা বাঁচতে হয়। ভাবনার জীবনে দুঃখ আসবে না।"
(বিশেষ দ্রষ্টব্য: এই ভাবে ইউটিউব ভিডিও দেখে গাড়ি চালানো শেখা উচিত নয়। তাই ভুলেও কেউ চেষ্টা করবেন ন। এই প্রতিবদন সম্পূর্ণ অভিনেত্রী ভাবনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্যের ভিত্তিতে লেখা।)