জানা যায়, জয়ী বাসফোর স্বাভাবিকভাবে চলাফেরা করতে পারেন না। হুইল চেয়ারে চলাফেরা করেন। তবুও প্রতিবছর ভোট দেওয়ার আগ্রহ থাকায় তাঁকে হুইল চেয়ারে করে ভোটকেন্দ্রে নিয়ে আসা হয়। হুইল চেয়ারে বসেই সকাল ১১ টা নাগাদ তীব্র গরমকে উপেক্ষা করেই ভোট দিতে এসেছেন।
advertisement
জানতে চাইলে জয়ী বলেন, “ভোট মানেই আনন্দ। জীবনে অনেক ভোট দিয়েছেন। তাই ভোটের সময় এলে ঘরে বসে থাকতে পারেন না। তাই দেশের নাগরিক হিসেবে ভোট তাঁর অধিকার। তিনি তার অধিকার প্রয়োগ করতে ভোট দেন।”
হুইল চেয়ারে বসলেও তাঁকে বেশ ফুরফুরে দেখাচ্ছিল। হাসিটা ঠোঁটের কোণে ছিল জয়ীর। কারণ প্রতি বারের মতো এবারও তিনি নিজের ভোট নিজেই দিতে পেরেছেন কারও সাহায্য নিয়ে নয়, হুইল চেয়ারে করে নিজেই ভোটকেন্দ্রে এসে পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিয়েছেন তিনি। তিনিও চান তাঁর পছন্দের প্রার্থী যেন জয়ী হয়ে সাংসদ হতে পারেন। এই আশাতেই তিনি এবার ভোট দিয়েছেন।
সুস্মিতা গোস্বামী