হিমাচলে লড়াই যে হাড্ডাহাড্ডি হবে, সেই সম্ভাবনা ছিলই। ভোট গণনা শুরু হতেই দেখা গেল, কখনও কংগ্রেস এগিয়ে কখনও বিজেপি। দু' দলই কমবেশি তিরিশটির বেশি আসনে এগিয়ে রয়েছে।
আরও পড়ুন: ২৪-এর সেমিফাইনাল, গুজরাতে মর্যাদার লড়াই, হিমাচলও পাখির চোখ বিজেপির!
অতীত অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়ে হিমাচলে আগেভাগে সতর্ক কংগ্রেস। সূত্রের খবর, জয়ী বিধায়কদের রাজস্থানে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কংগ্রেস নেতৃত্ব। কারণ একটাই, সরকার গড়তে মরিয়া বিজেপি জয়ী বিধায়কদের ভাঙিয়ে নিজেদের দলে টানার চেষ্টা করতে পারে। সেই পরিকল্পনা ভেস্তে দিতেই কংগ্রেস শাসিত রাজ্য় রাজস্থানে হিমাচলের জয়ী বিধায়কদের নিয়ে যেতে চাইছে কংগ্রেস।
advertisement
আরও পড়ুন: সেতু ভেঙে মৃত্যু হয়েছিল শতাধিক মানুষের, গুজরাতের সেই মোরবিতেও এগিয়ে বিজেপি
ছত্তীসগড়ের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেল এবং সিনিয়র নেতা ভূপিন্দর সিং হুডাকে জয়ী বিধায়কদের রাজস্থানে পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব দিয়েছে কংগ্রেস নেতৃত্ব। প্রিয়াঙ্কা গান্ধি নিজেও আজ সিমলা পৌঁছতে পারেন।
৬৮ আসন বিশিষ্ট হিমাচল বিধানসভায় ম্য়াজিক ফিগার ৩৫। ফলে শেষ পর্যন্ত হিমাচলে কে সরকার গড়বে, তা নিয়ে গোটা দেশেই চরম কৌতূহল তৈরি হয়েছে।
হিমাচল প্রদেশের রীতিই হল, প্রতি পাঁচ বছর অন্তর সেখানে সরকার বদল হয়। সম্ভবত এটাই কংগ্রেসের সবথেকে বড় ভরসা ছিল। গুজরাতে সেই রীতি বদলায় নাকি কংগ্রেস ক্ষমতা ফিরে পায়, সেটাই এখন দেখার।