প্রসঙ্গত, ১৮২ আসনের গুজরাত বিধানসভা নির্বাচন হবে মোট দুই দফায়। ডিসেম্বরের ১ এবং ৫ তারিখ হবে এই নির্বাচন পর্ব। ১ তারিখের নির্বাচন হবে মোট ৮৯টি আসনে এবং ৫ তারিখ দ্বিতীয় দফার ভোট হবে মোট ৯৩টি আসনে। নির্বাচনের ফল প্রকাশ ৮ তারিখ। ১৮২ আসনের এই বিধানসভার ম্যাজিক ফিগার ৯২। ২০১৭ সালে গুজরাতের শেষ বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি পেয়েছিল ৯৯টি আসন। কংগ্রেস পেয়েছিল ৭৭টি আসন।
advertisement
এবারের গুজরাত নির্বাচনে বিজেপির পাশাপাশি লড়াইয়ে রয়েছে আম আদমি পার্টি এবং কংগ্রেসও। প্রথমবার গুজরাত বিধানসভা নির্বাচনে লড়াই করে বিজেপি এবং কংগ্রেস দুই শিবিরকেই চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিতে চায় অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দল।
আরও পড়ুন, নতুন জেলা সুন্দরবন, হিঙ্গলগঞ্জে অবশেষে ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর
প্রথম থেকেই গুজরাতকে পাখির চোখ করেছে আপ। প্রথম থেকেই গুজরাতে প্রচার চালাচ্ছে তারা। গুজরাতে আপের তরফে মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী হয়েছেন ইসুদান গডভী। বৃহস্পতিবার গুজরাতে প্রথম দফার নির্বাচনে যে প্রার্থীরা লড়ছেন, তাঁদের মধ্যে ইসুদানও রয়েছেন।
আরও পড়ুন, 'সর্ষের মধ্যেই ভূত...', ডিএলএড পরীক্ষা নিয়ে 'বড়' দাবি তুললেন বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়!
অন্যদিকে, ২৭ বছর ধরে গুজরাতে ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি। পদ্ম শিবিরকে সরাতে ব্যাপক প্রচার চালিয়েছে কংগ্রেস শিবির। রাহুল গান্ধি সহ কংগ্রেসের প্রথম সারির নেতারা গুজরাতে প্রচার চালিয়েছেন। গুজরাতে নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিতে বেকার যুবকদের জন্য ভাতা, বিধবা মহিলাদের জন্য ভাতা এবং ১০ লাখ কর্মসংস্থানের ঘোষণা করেছে কংগ্রেস। ৮ তারিখ গুজরাতের পাশাপাশি নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা হবে হিমাচল প্রদেশেরও।