আরও পড়ুন: ছেলের কাছে ফেরার দরজা বন্ধ বৃদ্ধার! বৃদ্ধাশ্রমের মালকিন চালাত নির্যাতন, দিত অজানা ওষুধও,
কারণ, জানলে আরও অবাক হবেন। বিদ্যালয়ের ৩৬ জন শিক্ষক এবং অশিক্ষক কর্মীদের মধ্যে একজনেরও চাকরি বাতিল হয়নি। এই প্রসঙ্গে, বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তরুণ কুমার চক্রবর্তী জানিয়েছেন প্রত্যেকেই ২০১৬ সালের আগে নিযুক্ত হয়েছেন। এমন পরিস্থিতি বেশ মৌলিক বলেই দাবি করছেন প্রধান শিক্ষক। তিনি বলেন, “যেখানে গোটা রাজ্যজুড়ে চাকরি বাতিল হওয়ার কারণে একটা গম্ভীর বাতাবরণ তৈরি হয়েছে। সেখানে আমাদের বিদ্যালয়ে সেই পরিবেশ তৈরি হয়নি।”
advertisement
অপরদিকে জেলার বিভিন্ন উচ্চ বিদ্যালয়ের সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে।যেমন বাঁকুড়ার ইন্দাস হাই স্কুলে শুরু হয়েছে প্রথম সিমেটীভ পরীক্ষা। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে স্কুলের ছয় শিক্ষকের চাকরি বাতিল হওয়াই পরীক্ষা পরিচালনার ক্ষেত্রে চরম সমস্যায় বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে এ রাজ্যের ২৫ হাজার ৭৫৩ জন শিক্ষকের চাকরি বাতিল হয়েছে।
আরও পড়ুন: পেটের দায়ে কাজ করতে এসেছিল, দাউদাউ আগুন শেষ করল সব, বন্ধুকে খুঁজে শেষে মিলল হাড়
এই তালিকায় রয়েছে বাঁকুড়া জেলার ইন্দাস ব্লকের ইন্দাস হাই স্কুলের ৬ জন শিক্ষক। এদের মধ্যে পাঁচজন শিক্ষক রয়েছেন এবং একজন ল্যাব্রোটেরি এটেনডেন্ট। এভাবেই জেলার মধ্যে তৈরি হয়েছে একটি দ্বৈত চিত্র। কোথাও কান না, তো কোথাও সাবলীল ভাবে চলছে বিদ্যালয়।
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী