মাধ্যমিক পাশ করার পর একাদশ শ্রেণীতে আল আমিন মিশনে ভর্তি হয় সে। সেখান থেকে ৯১ শতাংশ নম্বর নিয়ে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করে। এরপর প্রস্তুতি শুরু হয় নিট পরীক্ষার। গত বছর পরীক্ষা দিলেও কিছু জটিলতার কারনে সফল হতে পারেনি সে। এবার পরীক্ষায় বসে ভাল র্যাঙ্ক করতে সক্ষম হয়েছে তৌকির হোসেন। তার এই সফলতার খবর গ্রামে ছড়িয়ে পড়তে খুশির হাওয়া এলাকায়। এই বিষয়ে তৌকির হোসেন জানায়, “আমাদের এলাকায় চিকিৎসা ব্যবস্থা উন্নত নয়। ছোটবেলায় চিকিৎসকের কাছে যেতে হলে শহরে যেতে হত।তখন থেকে ভাবতাম চিকিৎসক হব। অনেকটা কষ্ট করে এই জায়গাতে এসেছি।”
advertisement
তাঁর এই সফলতার কথা জেনে এলাকার জনপ্রতিনিধিরা এসে তৌকিরের সঙ্গে কথা বলেন। জানা গিয়েছে এই এলাকায় এবার প্রথম কেউ ডাক্তার হতে চলেছে। যা এলাকার গর্ব। তৌকির এর বাবা কৃষি কাজ করেন। মা আশা কর্মী। তাঁদের কথায়, ছোট বেলা থেকেই তৌকির মেধাবী ছিল। তাই তাঁকে নিয়ে অনেক আশা ছিল।ছেলে চিকিৎসক হয়ে গ্রামের মানুষের সেবা করবে এটাই তাঁদের চাওয়া।
Annanya Dey