মেয়ের এই সাফল্যে এখন গর্বিত বাবা মা, পরিবারের লোকজন-সহ প্রতিবেশীরাও। বাবা পেশায় চিকিৎসকের সহায়ক। মা কৃষি দফতরের কর্মী। হাবড়ার বাণীপুর জওহর নবোদয় আবাসিক স্কুল থেকে পড়াশোনা ব্রততীর। ছোট থেকেই পড়াশোনায় বেশ মেধাবী ছিলেন মেয়ে, জানালেন মা। দ্বাদশ শ্রেণির পর ব্রততী বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কৃষিতে স্নাতক ডিগ্রি নেন। এরপর ওড়িশায় সিড সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি নিয়ে স্নাতকোত্তর করেন তিনি, পান স্বর্ণপদক।
advertisement
আরও পড়ুন : ১ চামচেই বাজিমাত! রান্নাঘরের এই টক তরল দিন মাটিতে! গরমেও থোকা থোকা ফুলে ঢাকবে রঙ্গনগাছ! দেখা যাবে না পাতা
তবে এসবের মাঝেও এই কৃতি ছাত্রীর লক্ষ্য ছিল প্রশাসনিক পদে যাওয়ার। তাই ইউপিএসসি পরীক্ষা দেওয়ার পরিকল্পনা নিয়ে শুরু হয় প্রস্তুতি। এমন ফল হবে আশা করেননি তিনি নিজেও, বন্ধুর মারফত খবর আসে তাঁর এই সাফল্যের। এখন লক্ষ্য আইএএস অফিসার হওয়া। যদিও, ইতিমধ্যেই ফুড সেফটি অফিসার হিসেবে সরকারি চাকরি করছেন এই কৃতি ছাত্রী। তারই মাঝে লক্ষ্য পূরণ, দেশের হয়ে কাজের সুযোগ আসল ব্রততীর কাছে।
ভিন রাজ্যে গিয়ে কোচিং-এর বদলে, রাজ্য সরকারের সত্যেন্দ্রনাথ টেগর সিভিল সার্ভিস স্টাডি সেন্টার থেকেই প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এই সাফল্য বলে দাবি কৃতী ব্রততীর। এখন ইউপিএসসিতে সফল হওয়া এই ছাত্রীকে দেখতে আসছেন পাড়াপ্রতিবেশী-সহ অশোকনগরের নানা প্রান্তের মানুষ।