বীরভূমের বাবুল মাহার ৬২৫ নম্বর ও পাঁচড়া গ্রামের আব্দুল মিয়ান ৫৯৯ নম্বর পেয়ে মাধ্যমিকে উত্তীর্ণ হয়েছে। মুর্শিদাবাদের বেলডাঙার মুসতাসিন ওয়াশি ৬১৩ নম্বর পেয়েছে। তিনজনই সিউড়ি শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ বিদ্যাপীঠের ছাত্র।
আরও পড়ুন: বসিরহাটের একই মাদ্রাসা থেকে ফাজিলের মেধাতালিকায় প্রথম দুই
এই তিন দৃষ্টিহী পড়ুয়ার ইচ্ছে ছিল, মাধ্যমিকে ভাল ফল করে তারা শিক্ষকতার পথে এগিয়ে যাবে। কিন্তু এই সাফল্যের পর আর শিক্ষকতার কথা ভাবছে না। বিশেষ করে এই তিন দৃষ্টিহীন ছাত্রের পরিবার রাজ্যের স্কুল শিক্ষকদের বর্তমান পরিণতি দেখে কিছুটা শঙ্কিত। তাঁরা চাইছেন ছেলেরা অন্য পথে এগোক।
advertisement
সিউড়ির শ্রী অরবিন্দ ইনস্টিটিউট ফর সাইটলেসের প্রধান শিক্ষক সন্দীপ দাস জানান, এরা তিনজনই আবাসিক ছাত্র হিসাবে স্কুলে থেকে নানা প্রতিবন্ধকতার মধ্যে ভাল ফল করেছে। আপাতত তাদের কলা বিভাগে কলকাতায় ভর্তি করে দেওয়া হবে। তাদের পাশে স্কুল ও সরকার সবসময় আছে।
সৌভিক রায়