মাধ্যমিক পরীক্ষায় উপপাদ্যের মান পাঁচ নম্বর। এক্ষেত্রে তিনি বেছে নেন "সকল বৃত্তস্থ কোণের মান সমান" এই উপপাদ্যটি। প্রথমত উপপাদ্য সমাধান করতে গেলে বুঝতে হবে কী প্রমাণ করতে চাওয়া হয়েছে এবং সেটি করতে গেলে আর কী অঙ্কন করতে হবে। উত্তরপত্রের পরিষ্কার করে লিখতে হবে কী প্রমাণ করতে চাওয়া হয়েছে এবং সেটি করতে গেলে কী করতে হবে এবং তার সঙ্গে এটিও লিখতে হবে যে কী কী অঙ্কন করা হয়েছে। তারপর অঙ্কিত বিষয়টি খাতায় অঙ্কন করে যথার্থ নামকরণ করতে হবে। যথার্থ নামকরণ করার পর উত্তরপত্রে যে প্রমাণ ছাত্র বা ছাত্রী করছে সেটির সাথে অঙ্কনের নামকরণ যেন সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়। উপপাদ্যের ক্ষেত্রে চিত্রটির গুরুত্ব অসীম। চরিত্র না থাকলে নম্বর পাওয়া যাবে না। তাই পেন্সিল ,কম্পাস স্কেল, সেট স্কয়ার সহযোগে চিত্রটি অংকন করতে হবে।
advertisement
আরও পড়ুন: বিজেপি-র প্রত্যাবর্তন নাকি ফের পালাবদল? কড়া নিরাপত্তায় ত্রিপুরায় শুরু ভোটগ্রহণ
সকল বৃত্তস্থ কোণের মান সমান এই উপপাদ্যটির ক্ষেত্রে প্রমাণ করতে হবে বৃত্তস্থ যেকোনো দুটি কোণের মান সমান হলেই যে কোন বৃত্তস্থ কোণের মান সমান হবে। সম্পূর্ণ উপপাদ্যটি প্রমাণ করার পর অবশেষে প্রমাণিত বলে লিখতে হবে তাহলেই পূর্ণমান পাওয়া যাবে এমনটাই জানিয়েছেন স্বনামধন্য বাঁকুড়া মিশন গার্লস হাই স্কুলের গণিতের শিক্ষিকা সরস্বতী পাত্র।
নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়