পরিবারের পক্ষ থেকে দাদু সন্তোষ মজুমদার জানান আগের বারেও উচ্চ মাধ্যমিকে ইংরেজি পরীক্ষার আগে সাপে কামড়ানোর কারণে পরীক্ষা দেওয়া হয়নি, তাই এ বার কম্পার্টমেন্টাল। এদিনও পরীক্ষাকেন্দ্রে আসার আগে সকালে বাড়ির মধ্যে পড়ে গিয়েছিলেন। তবে কোনও অসুবিধে না হওয়ার কারণে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়নি।
advertisement
মা ফুলকলি বিশ্বাস বলেন, তাঁদের বাড়ি প্রকৃতপক্ষে আড়ংঘাটায়। সেখানে বাবার কাছে থাকে এক মেয়ে এবং অন্য আর এক মেয়ে অর্পিতাকে নিয়ে তিনি শান্তিপুর সূত্রাগড় চর এলাকায় বাপের বাড়ি থাকেন। ওর নার্ভ সংক্রান্ত একটা সমস্যার রয়েছে দীর্ঘদিন তবে এখন শারীরিক পরিস্থিতি যে অবস্থায় রয়েছে তাতে কিছুতেই পরীক্ষা দেওয়া সম্ভব নয় । শারীরিক অসুস্থতা কাটিয়ে ওই পরীক্ষার্থী স্বাভাবিকভাবে উচ্চ মাধ্যমিকের বাকি বিষয়ের পরীক্ষা এ বছর দিতে পারবে কি না তা নিয়েই চিন্তিত পরিবার।