TRENDING:

শুধু শিক্ষক নেই তা নয়! স্কুল শেষের পর তালা লাগাবে কে? চিন্তায় প্রধান শিক্ষক! 

Last Updated:

সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পর গোপালনগর বিহারীলাল বিদ্যাপীঠের শিক্ষক এবং তিনজন গ্রুপ ডি-র স্টাফ স্কুলে আসছে না। স্কুল চালাতে সমস্যায় প্রধান শিক্ষক! 

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কোলাঘাট: এসএসসি মামলায় সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পর রাজ্যের শিক্ষা ব্যবস্থার চিত্রটাই বদলে গিয়েছে। স্কুল চালাতে রীতিমতো সমস্যায় পড়তে হচ্ছে প্রধান শিক্ষক-শিক্ষিকাদের। সুপ্রিম কোর্টের রায়ে রাজ্যজুড়ে প্রায় ২৬ হাজার চাকরি বাতিল হয়েছে। রাজ্যজুড়ে বিভিন্ন স্কুলগুলিতে শিক্ষক শিক্ষিকার অভাবের পাশাপাশি অভাব দেখা গিয়েছে গ্রুপ ডি স্টাফের। তাতেই এই ভরা শিক্ষা মরশুমে সমস্যায় পড়েছে রাজ্যজুড়ে সমস্ত স্কুল।
advertisement

চাকরি বাতিল হওয়া শিক্ষকদের থেকে কি কেড়ে নেওয়া হবে উচ্চমাধ্যমিকের খাতা? বড় সিদ্ধান্ত সংসদের!

সুপ্রিম কোর্টের রায় পূর্ব মেদিনীপুর জেলার প্রায় দেড় হাজার চাকরি বাতিল হয়েছে। শিক্ষার দীক্ষায় এগিয়ে থাকা পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় এরপরেই স্কুলে স্কুলে সমস্যায় পড়েছেন প্রধান শিক্ষক শিক্ষিকারা। স্কুল চালাতে গিয়ে প্রতিদিন অসুবিধার সম্মুখীন হচ্ছেন। সেরকমই একটি স্কুল হল পূর্ব মেদিনীপুর জেলার কোলাঘাট ব্লকের অন্তর্গত গোপালনগর বিহারীলাল বিদ্যাপীঠ।

advertisement

সরকারি চাকরি করেন তরুণী, প্রেমে পড়ে বিয়ে করলেন ‘বেকার’ যুবককে! বিয়ের পর যা হল, বিশ্বাস করতে পারবেন না!

গরমে সাপের উপদ্রব বাড়ছে! ঘরে সাপ ঢুকলে ভয় না পেয়ে কী করবেন? কোন গন্ধে জব্দ সাপ? জেনে নিন

এই স্কুলে স্কুলে মোট ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা ১৪৪২। স্কুলে শিক্ষক-শূন্য পদ আগের থেকেই রয়েছে। মোট ৩০ জন শিক্ষক ছিলেন। কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পর আরও দুজন শিক্ষকের চাকরি বাতিল হয়।

advertisement

কোলাঘাটের গোপালনগর বিহারীলাল বিদ্যাপীঠ স্কুলে দুজন শিক্ষকের পাশাপাশি আরও তিনজন গ্রুপ ডি স্টাফের চাকরি বাতিল হয়েছে সুপ্রিম কোর্টের রায়ে। ফলে তারা আর স্কুলে আসছে না। তাতেই সমস্যায় পড়েছে স্কুল। প্রতিদিন স্কুল শেষ হওয়ার পর স্কুলের শ্রেণিকক্ষ সহ অফিস রুমে তালা লাগাবে কে এ নিয়ে রীতিমত চিন্তায় প্রধান শিক্ষক।

এ বিষয়ে স্কুলের প্রধান শিক্ষক সঞ্জয় কুমার মাইতি জানান, ‘ একজন ইংরেজি এবং একজন সংস্কৃত শিক্ষকের চাকরি বাতিল হয়েছে। সেই সঙ্গে স্কুলের তিনজন গ্রুপ ডি স্টাফের চাকরি বাতিল হয়েছে। তারা স্কুলে আসছে না। ফলে স্কুল চত্বর ঝাঁট দেওয়া থেকে শুরু করে শ্রেণীকক্ষ-সহ অফিস রুমে তালা লাগানোর লোক নেই।’

advertisement

প্রতিদিন স্কুল শেষ হওয়ার পর দেখা যায় স্কুলের প্রধান শিক্ষক এবং ক্লার্ক দুজনে মিলেস্কুলের রুমে তালা চাবি লাগাচ্ছেন। স্কুলের প্রধান শিক্ষক এমনটাও দাবি করেন পুরোপুরি গ্রুপ ডি স্টাফেদের উপর নির্ভরশীল, এখন দেখা যাচ্ছে স্কুলের ঝাঁট দেওয়া থেকে শুরু করে তালা দেওয়া সবটাই প্রধান শিক্ষক অন্যান্য শিক্ষকদের করতে হচ্ছে।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

সৈকত শী

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/শিক্ষা/
শুধু শিক্ষক নেই তা নয়! স্কুল শেষের পর তালা লাগাবে কে? চিন্তায় প্রধান শিক্ষক! 
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল