TRENDING:

Success Story: দেশের ও দশের জন্য কাজই স্বপ্ন! বসিরহাটের মেধাবী গবেষণার ডাক পেলেন কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে

Last Updated:

Success Story: অনলাইনে পরীক্ষা দিয়েই বাজিমাত করেছেন বসিরহাটের ছেলে তথা ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্সের ছাত্র। পদার্থবিদ্যা নিয়ে গবেষণা করতে চান তিনি। সাগ্নিকের আশা, একদিন গবেষণায় সাফল্য আসবেই। 

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
জুলফিকার মোল্যা, বসিরহাট: গবেষণার জন্য কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডাক পেলেন বসিরহাটের ছেলে সাগ্নিক মণ্ডল। অনলাইনে পরীক্ষা দিয়েই বাজিমাত করেছেন ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্সের এই ছাত্র। পদার্থবিদ্যা নিয়ে গবেষণা করতে চান তিনি। সাগ্নিকের আশা, একদিন গবেষণায় সাফল্য আসবেই। মানুষের জন্য কিছু করার ইচ্ছে রয়েছে এই কৃতী বাঙালি  গবেষকের।
advertisement

উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাটের ১০ নম্বর ওয়ার্ডের শেখ পাড়ার বছর ২৩ এর যুবক সাগ্নিক মণ্ডলের অন্যরকম গবেষণায় আলাদা কিছু করার বরাবরই ইচ্ছে ছিল। এরমধ্যে বেঙ্গালুরুর ইন্ডিয়ান ইন্সটিটিউট অব সায়েন্সে যুক্ত হয়ে নতুন কিছু করার দিশা দেখিয়েছেন। বিশ্বের নামী প্রতিষ্ঠান কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা করা দীর্ঘদিনের স্বপ্ন তাঁর। সেইমতো অনলাইনে পরীক্ষাও দেন তিনি। তাতে সাড়া মিলেছে, ডাক এসেছে সাগরপার থেকে।

advertisement

আরও পড়ুন : জটায়ুর মতো উটের দুধের চায়ে মুগ্ধ হতে চান? রাজস্থান যেতে হবে না, সে সুযোগ এ বার বাংলাতেই, জানুন বিশদে

জটিল প্রযুক্তিকে সরল করার মন্ত্র শিখেছেন তিনি। সেই মন্ত্রের জাদুতে বিশ্বের জনপ্রিয় প্রতিষ্ঠানেও সাড়া ফেলতে সফর শুরু করছেন। মূলতঃ সেমিকনডাক্টর বা জটিল প্রযুক্তিকে সরল করে মানুষের কাজে লাগানোর জন্য এগিয়ে যেতে চান সাগ্নিক। চলতি বছরের অক্টোবরে কোর্স শুরু হবে, সেপ্টেম্বরেই স্বপ্নের প্রতিষ্ঠানে যোগ দেবেন। তার আগে বেশ উচ্ছ্বসিত তিনি।তবে বিশ্বজয় করতে গেলেও মাটির টান, দেশের টান তাঁর মনে রয়েই গিয়েছে। আবার দেশে ফিরে দেশ এবং দশের জন্য কিছু করার লক্ষ্য রয়েছে তাঁর।

advertisement

View More

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

সাগ্নিকের গবেষণার সম্পূর্ণ খরচ বহন করতে চায় কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়। কৃতীর সাফল্যের একাধিক নজির রয়েছে। সাগ্নিকের সম্মানের মুকুটে যুক্ত হল আরও একটি পালক। আধুনিক প্রযুক্তিকে কীভাবে এদেশের কল্যাণে কাজে লাগানো যায়, সেটাই পাখির চোখ করেছেন তিনি। তাঁর মাও চান, ছেলে বিশ্বজয় করে আসার পর জননী-জন্মভূমির জন্য ভাল কিছু করুক। সহজ ভাষায় গবেষণা হচ্ছে জ্ঞানের সন্ধান এবং সত্যের সন্ধান করা। এখন সত্যসন্ধানী এই গবেষক সাগরপারের প্রতিষ্ঠানে গিয়ে স্বপ্নের কর্মকাণ্ডের ছাপ রাখতে চান। বাবা-মা সহ এলাকাবাসীর আশা, বিশ্বজয় করে এসে দেশের আর পাঁচজন সফল ব্যক্তিত্বের মতোই সাগ্নিকও স্বনামধন্য গবেষক হয়ে উঠবেন দেশের নাম উজ্জ্বল করবে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/শিক্ষা/
Success Story: দেশের ও দশের জন্য কাজই স্বপ্ন! বসিরহাটের মেধাবী গবেষণার ডাক পেলেন কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল