দক্ষিণ দিনাজপুরের প্রত্যন্ত এলাকাগুলোতেও আগের থেকে কিছুটা হলেও শিক্ষার হার বেড়েছে বলে বিভিন্ন পরিসংখ্যানে উঠে এসেছে। সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হল নারী শিক্ষার হার বৃদ্ধি পেয়েছে। এই যেমন রাজুয়া সখী সুন্দরী উচ্চবিদ্যালয় থেকে চলতি বছর উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় বসেছিল মোট ৬২ জন পড়ুয়া। এর মধ্যে ছাত্রীর সংখ্যা ৩৮। পাশের হার ছাত্রদের তুলনায় ছাত্রীদের অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে। বোয়ালদা পঞ্চায়েতের একাধিক স্কুলে এমনই ছবি লক্ষ্য করা গিয়েছে।
advertisement
অতীতের থেকে পরিস্থিতি এখন অনেকটাই বদলেছে। এখন অভিভাবকরাও মেয়েদের পড়াশোনা করিয়ে নিজের পায়ে দাঁড় করাতে চাইছে। তাতে সকলের মঙ্গল বলে বুঝেছেন তাঁরা। তাছাড়া মেয়েদের পড়াশোনার হার বৃদ্ধির পিছনে কন্যাশ্রী প্রকল্পের গুরুত্বপূর্ণ অবদান আছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। এখন ছেলেদের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে তো বটেই, বরং বেশ কিছু ক্ষেত্রে পড়াশোনায় তাদের ছাপিয়ে যাচ্ছে মেয়েরা
সুস্মিতা গোস্বামী