প্রধানমন্ত্রীর মতে, ‘‘করোনার সঙ্গে ভারতের লড়াই জোরদার হয়েছে। আপনাদের ত্যাগের জন্যেই এটা সম্ভব হয়েছে। আপনারা কষ্ট সহ্য করেও দেশকে বাঁচিয়েছেন। খাওয়া, যাতয়াত, সব কিছু নিয়েই ভোগান্তি হয়েছে। কিন্তু আপনারা সেনাবাহিনীর মত কাজ করেছেন। সংবিধানে যে সাধারণ মানুষের কথা বলা হয়েছে, তারাই এরা। বাবাসাহেবের জন্মদিনে ভারতের এই সামরিক শক্তিই বাবাসাহেব আম্বেডকরের প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ। আমি গোটা দেশের তরফে বাবাসাহেবকে প্রণাম জানাই ৷’’
advertisement
মোদি আরও বলেন, ‘‘ আমাদের এখানে যখন একজনও আক্রান্ত ছিল না তখনই আমরা বিমানবন্দরে স্ক্রিনিং শুরু করি। ১০০ জন আক্রান্ত হওয়ার আগেই আমরা বিদেশাগতদের জন্যে ১৪ দিনের কেয়ারেন্টাইন চালু করি।বন্ধ হয় মল, পার্ক সিনেমাহল। দেশে লকডাউন শুরু হয় ৫০০ জন আক্রান্ত হতেই। দুনিয়ার অন্য দেশের তুলনায় আমরা অনেক এগিয়ে আছি। কোভিড-১৯ সংক্রমণ ভারতের থেকে ৩০ গুণ বেশি অন্যান্য দেশে। আমরা সমন্বয়ী পদ্ধতিতে কাজ করেই এই জায়গায় এসেছি। আমরা সোশ্যাল ডিস্টেন্সিং আর লকডাউনের ফল পাচ্ছি।’’
