আরও পড়ুন: অল্প পুঁজিতে শুরু করুন কাগজের প্লেটের ব্যবসা, মাসের শেষে আয় হাজার হাজার টাকা
কয়েকটি বিষয় লক্ষ্য করলেই গ্রিন বাজিকে সহজেই চিনে ফেলা সম্ভব। এই বাজির প্যাকেটের গায়ে পরিবেশবান্ধব বাজির ট্যাগ বা স্টিকার ও কিউআর কোড দেওয়া থাকছে। এই কিউআর কোড মোবাইল ফোন দিয়ে স্ক্যান করলেই দেখা যাবে যে এটি আদৌ পরিবেশবান্ধব আতসবাজি কিনা।
advertisement
কোচবিহার শহরের আতসবাজি বিক্রেতা বিশ্বজিৎ বণিক জানান, এই স্টিকারের সিম্বলটি মূলত সরকারের পক্ষ থেকে দেওয়া হয়েছে। বাজিগুলিতে ব্যবহৃত রাসায়নিক দ্রব্যের তারতম্য ঘটিয়ে এগুলিকে পরিবেশবান্ধবে রূপান্তরিত করা হচ্ছে। প্যাকেটের গায়ে থাকা কিউআর কোড স্ক্যান করলেই বাজিতে ব্যবহৃত সমস্ত রাসায়নিক দ্রব্যের সম্পর্কে জেনে যাবেন। সরকারি নির্দেশে তাঁরা বেআইনি বাজি বিক্রি করবেন না বলে জানিয়েছেন ওই বিক্রেতা। বাচ্চাদের মন আকর্ষণ করার জন্য পরিবেশবান্ধব বাজির মধ্যে রয়েছে রসুন বাজি বা পপ পপ। এছাড়াও আছে কিটক্যাট বাজি, বাটার ফ্লাই, টর্চ লাইট, ঝিলমিল তারাবাতি ইত্যাদি।
সার্থক পণ্ডিত