কোচবিহারের খাগড়াবাড়ি এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা দিলীপ কুমার মজুমদার জানান, ‘কোচবিহারের এই হেরিটেজ গেটে নিয়ে কোচবিহারের প্রায় প্রত্যেক মানুষের মধ্যে আবেগ রয়েছে যথেষ্ট। তাই এই গেট পুজোর মুখে খুলে যাবে শুনে সকলের আনন্দ যেন আর বাঁধ মানছে না। তবে নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়ে গেলেও কিছু কাজ বাকি রয়েছে। সামনেই দূর্গা পুজো, তার আগেই যদি কোচবিহারের অন্যতম আকর্ষণের এই গেট শুরু করা হয় তবে ভালই হবে। কোচবিহারের পর্যটকদের জন্য এই গেট আরও গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে বলেই মনে করা হচ্ছে। পুজোয় ঠাকুর দেখার পাশাপশি এই হেরিটেজ গেটেরও আকর্ষণ থাকতে চলছে সমস্ত সকলের জন্য।’
advertisement
আরও পড়ুন- কুকুর কামড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে করুন ‘এই’ ৩ কাজ, কমবে জলাতঙ্কের ঝুঁকি, জেনে নিন কী বলছেন চিকিৎসক
আরও পড়ুন- তুলসীর পাতা নয়, ‘মঞ্জরি’ দিয়ে করুন এই ৪ কাজ! টাকায় ভরে যাবে ঘর, দূর হবে অশুভ শক্তি
কোচবিহারের খাগড়াবাড়ি এলাকার আরেক স্থানীয় বাসিন্দা দেবাশীষ রায় জানান, ‘এই গেটের কাজ শুরুর সময় থেকেই নানা বাঁধা এসেছে। মাঝে এই গেটের কাজ বেশ কিছু সময়ের জন্য বন্ধ রাখাও হয়েছিল। তবে সমস্ত বাঁধা কাটিয়ে গেট খুলে যেতে চলেছে শুনে বেশ খুশি মনে হচ্ছে। তবে এই গেট কোচবিহারের মানুষের পাশাপশি বাইরের মানুষের জন্য বেশ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়াবে। ‘
হেরিটেজ গেটের নির্মাণের দায়িত্বে থাকা পিডব্লিউডি সদরের এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার কৃষ্ণেন্দু দাশগুপ্ত টেলিফোন মারফত জানান, ‘তাঁদের গেটের নির্মাণ কাজ সমাপ্ত হয়ে গিয়েছে ইতিমধ্যেই। বাকি রয়েছে গেটের আলোকসজ্জার কাজ। তাও অতি দ্রুত সমাপ্ত হয়ে গেলেই খুলে দেওয়া হবে এই হেরিটেজ গেট বা স্মারক তোরণ। তবে পুজোর মুখে এই গেট খুলে গেলে তা কোচবিহারের মানুষের জন্য এক আলাদা চমক হয়ে দাড়াবে।’
Sarthak Pandit