World Rabies Day 2023: কুকুর কামড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে করুন 'এই' ৩ কাজ, কমবে জলাতঙ্কের ঝুঁকি, জেনে নিন কী বলছেন চিকিৎসক

Last Updated:
World Rabies Day 2023: কুকুর কামড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বেশ কিছু প্রাথমিক চিকিৎসা করা দরকার, এতে জলাতঙ্কের ঝুঁকি কিছুটা হলেও কম থাকে৷
1/8
প্রতি বছর ২৮ সেপ্টেম্বর  সারা বিশ্বে রেবিস বা জলাতঙ্ক দিবস পালিত হয়। ২০০৭ সাল থেকে জলাতঙ্ক দিবস উদযাপন শুরু হয়েছে। এই বিশেষ দিনটি উদযাপনের উদ্দেশ্য জলাতঙ্কের বিপদ এবং এর প্রতিরোধ সম্পর্কে সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়া সাধারণ মানুষের মধ্যে।
প্রতি বছর ২৮ সেপ্টেম্বর সারা বিশ্বে রেবিস বা জলাতঙ্ক দিবস পালিত হয়। ২০০৭ সাল থেকে জলাতঙ্ক দিবস উদযাপন শুরু হয়েছে। এই বিশেষ দিনটি উদযাপনের উদ্দেশ্য জলাতঙ্কের বিপদ এবং এর প্রতিরোধ সম্পর্কে সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়া সাধারণ মানুষের মধ্যে।
advertisement
2/8
জলাতঙ্ক নামটা শুনলেই যেন একটা আতঙ্কের সৃষ্টি হয় সকলের মধ্যে৷ কুকুরের কামড় থেকেই এই রোগ মানুষের শরীরে ছড়িয়ে পড়ে৷ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সারা বিশ্বে প্রতি বছর ৫৯ হাজার মানুষ জলাতঙ্ক রোগে মারা যায়। এর মধ্যে ৪০ শতাংশই ১৫ বছরের কম বয়সী শিশু৷ জলাতঙ্ক একটি বিপজ্জনক রোগ, এই রোগ যদি একজন ব্যক্তির মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে তবে সে মারা পর্যন্ত যেতে পারে।
জলাতঙ্ক নামটা শুনলেই যেন একটা আতঙ্কের সৃষ্টি হয় সকলের মধ্যে৷ কুকুরের কামড় থেকেই এই রোগ মানুষের শরীরে ছড়িয়ে পড়ে৷ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সারা বিশ্বে প্রতি বছর ৫৯ হাজার মানুষ জলাতঙ্ক রোগে মারা যায়। এর মধ্যে ৪০ শতাংশই ১৫ বছরের কম বয়সী শিশু৷ জলাতঙ্ক একটি বিপজ্জনক রোগ, এই রোগ যদি একজন ব্যক্তির মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে তবে সে মারা পর্যন্ত যেতে পারে।
advertisement
3/8
 ফরাসি রসায়নবিদ এবং মাইক্রোবায়োলজিস্ট লুই পাস্তুর, যিনি জলাতঙ্কের ভ্যাকসিন তৈরি করেছিলেন, তাঁর মৃত্যুবার্ষিকীর দিনটিতেই বিশ্ব জলাতঙ্ক দিবস হিসেবে পালিত হয়। প্রতিবছরই ভিন্ন থিম নিয়ে দিনটি পালিত নয়৷ এবছরের জলাতঙ্ক দিবসের থিম হল- 'সকলের জন্য এক, সবার জন্য এক স্বাস্থ্য'৷
ফরাসি রসায়নবিদ এবং মাইক্রোবায়োলজিস্ট লুই পাস্তুর, যিনি জলাতঙ্কের ভ্যাকসিন তৈরি করেছিলেন, তাঁর মৃত্যুবার্ষিকীর দিনটিতেই বিশ্ব জলাতঙ্ক দিবস হিসেবে পালিত হয়। প্রতিবছরই ভিন্ন থিম নিয়ে দিনটি পালিত নয়৷ এবছরের জলাতঙ্ক দিবসের থিম হল- 'সকলের জন্য এক, সবার জন্য এক স্বাস্থ্য'৷
advertisement
4/8
হ্যারি পেটস ক্লিনিক ও সার্জারি সেন্টারের ডা. হারাবতার সিং-এর মতে, কুকুর বা অন্যান্য বন্য প্রাণীর কামড়েও জলাতঙ্ক হতে পারে। এসব প্রাণীর লালায় জলাতঙ্ক ভাইরাস থাকে। যখন একটি কুকুর মানুষকে কামড়ায়, তখন রেবিস ভাইরাস তার লালার মাধ্যমে মানুষের রক্তে পৌঁছায় এবং সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ে।
হ্যারি পেটস ক্লিনিক ও সার্জারি সেন্টারের ডা. হারাবতার সিং-এর মতে, কুকুর বা অন্যান্য বন্য প্রাণীর কামড়েও জলাতঙ্ক হতে পারে। এসব প্রাণীর লালায় জলাতঙ্ক ভাইরাস থাকে। যখন একটি কুকুর মানুষকে কামড়ায়, তখন রেবিস ভাইরাস তার লালার মাধ্যমে মানুষের রক্তে পৌঁছায় এবং সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ে।
advertisement
5/8
বেশিরভাগ মানুষ মনে করেন পোষা কুকুরের কামড়ে জলাতঙ্কের ঝুঁকি কম, তবে তা নয়। কুকুরের কামড়কে কখনওই হালকাভাবে নেওয়া উচিত নয় এবং অবশ্যই একজন ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত এবং অ্যান্টি-রেবিস ভ্যাকসিন নেওয়া উচিত। কুকুর পোষা হোক বা বাইরের, সব কুকুরের কামড়েই জলাতঙ্ক হতে পারে।
বেশিরভাগ মানুষ মনে করেন পোষা কুকুরের কামড়ে জলাতঙ্কের ঝুঁকি কম, তবে তা নয়। কুকুরের কামড়কে কখনওই হালকাভাবে নেওয়া উচিত নয় এবং অবশ্যই একজন ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত এবং অ্যান্টি-রেবিস ভ্যাকসিন নেওয়া উচিত। কুকুর পোষা হোক বা বাইরের, সব কুকুরের কামড়েই জলাতঙ্ক হতে পারে।
advertisement
6/8
ডা. হারাবতার সিং জানিয়েছে, কুকুর কামড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বেশ কিছু প্রাথমিক চিকিৎসা করা দরকার, এতে জলাতঙ্কের ঝুঁকি কিছুটা হলেও কম থাকে৷
ডা. হারাবতার সিং জানিয়েছে, কুকুর কামড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বেশ কিছু প্রাথমিক চিকিৎসা করা দরকার, এতে জলাতঙ্কের ঝুঁকি কিছুটা হলেও কম থাকে৷
advertisement
7/8
প্রথমত, কুকুরের কামড়ের জায়গাটি ১৫  মিনিটের জন্য একটানা সাবান জল দিয়ে ধুতে হবে। কুকুরের লালা থেকে নির্গত ভাইরাস সাবান দিয়ে নির্মূল করা যায়। তাই প্রাথমিক চিকিৎসা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রাথমিক চিকিৎসার পরে, ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ নেওয়া উচিত এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব অ্যান্টি-রেবিস ভ্যাকসিন নেওয়া উচিত।
প্রথমত, কুকুরের কামড়ের জায়গাটি ১৫ মিনিটের জন্য একটানা সাবান জল দিয়ে ধুতে হবে। কুকুরের লালা থেকে নির্গত ভাইরাস সাবান দিয়ে নির্মূল করা যায়। তাই প্রাথমিক চিকিৎসা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রাথমিক চিকিৎসার পরে, ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ নেওয়া উচিত এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব অ্যান্টি-রেবিস ভ্যাকসিন নেওয়া উচিত।
advertisement
8/8
কুকুর কামড়ানোর ২৪ ঘন্টার মধ্যে অ্যান্টি-রেবিস ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ দেওয়া উচিত। ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ তৃতীয় দিনে, তৃতীয় ডোজ সপ্তম দিনে, চতুর্থ ডোজ চোদ্দ-তমদিনে এবং পঞ্চম ডোজ আঠাশ তম দিনে দেওয়া হয়৷ অ্যান্টি-রেবিস ভ্যাকসিনের মোট ৫টি ডোজ দেওয়া হয়।
কুকুর কামড়ানোর ২৪ ঘন্টার মধ্যে অ্যান্টি-রেবিস ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ দেওয়া উচিত। ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ তৃতীয় দিনে, তৃতীয় ডোজ সপ্তম দিনে, চতুর্থ ডোজ চোদ্দ-তমদিনে এবং পঞ্চম ডোজ আঠাশ তম দিনে দেওয়া হয়৷ অ্যান্টি-রেবিস ভ্যাকসিনের মোট ৫টি ডোজ দেওয়া হয়।
advertisement
advertisement
advertisement