TRENDING:

Cooch Behar News: শীতকালীন সবজি চাষ করুন এই পদ্ধতি মেনে! আয় হবে প্রচুর পরিমাণ

Last Updated:

বীজ রোপণ থেকে শুরু করে চারা গাছ রোপণ করা পর্যন্ত খেয়াল রাখতে হবে সর্বোচ্চ। তবে তারপরেও সামান্য খেয়াল রাখলেই এই বাঁধাকপি চাষ থেকেও দারুণ মুনাফা লাভ করা সম্ভব।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কোচবিহার: শীতকালীন সবজির মধ্যে বাঁধাকপি অন্যতম। তাই এই মরশুমে প্রচুর কৃষক বাঁধাকপি চাষ করে থাকেন। তবে লাভের আশায় চাষ করা এই সবজি চাষে ক্ষতিও হয় প্রচুর পরিমাণে। রোগ পোকার আক্রমণ ও নানা সমস্যার কারণে ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয় চাষিদের।
advertisement

এছাড়া পোকার আক্রমণ হওয়া এই বাঁধাকপি বাজার জাত করলে সঠিক মুনাফা পাওয়া যায় না। তবে এর থেকে খুব সহজেই মুক্তি পাওয়া যায়। খেয়াল রাখতে হয় কিছু বিষয়ের দিকে। বীজ রোপণ থেকে শুরু করে চারা গাছ রোপণ করা পর্যন্ত খেয়াল রাখতে হয় সর্বোচ্চ। তবে তারপরেও সামান্য খেয়াল রাখলেই এই চাষ থেকেও দারুণ মুনাফা লাভ করা সম্ভব।

advertisement

আরও পড়ুন: তাঁর নাম জানে না কেউ, পরিচয় ভবঘুরে! রাস্তার ধারে এ কী কাণ্ড করলেন? হতবাক সকলে

কোচবিহার কৃষিবিজ্ঞান কেন্দ্রের শস্যের বিষয়বস্তু বিশেষজ্ঞ ড: সুরোজ সরকার জানান, “বাঁধাকপির চারা প্রথমে বীজতলায় উৎপাদন করে জমিতে লাগানো হয়। এক্ষেত্রে জৈব সার বলতে মূলত কেঁচো সার ও গোবর সার ব্যবহার করতে হবে এই চাষের ক্ষেত্রে। বীজতলার আকার ১ মিটার পাশে ও লম্বায় ৩ মিটার হওয়া উচিত।

advertisement

এছাড়া জমি তৈরির জন্য গভীর ভাবে ৪-৫টি চাষ দিয়ে মাটি পুরো ঝুরঝুরে করে তৈরি করতে হবে। শেষ চাষের সাথে জমিতে প্রয়োজনীয় সার সমানভাবে মাটির সঙ্গেমিশিয়ে দিতে হবে। জমি তৈরি হয়ে গেলে মাটি থেকে ১৫-২০ সে.মি. উঁচু ও এক মিটার চওড়া করে বেড তৈরি করে নিতে হবে। একটি বেড থেকে অন্য বেডের মাঝখানের দুরত্ব কমপক্ষে ৩০ সে. মি. রাখতে হবে এবং বেডের মাঝে নালা রাখতে হবে।”

advertisement

এছাড়াও তিনি আরও জানান, “ভাল ফলন পেতে হলে জমিতে পরিমাণ মতো সার প্রয়োগের বিকল্প নেই। জৈব সার ব্যবহার করলে মাটির গুণাগুণ যেমন বজায় থাকে তেমনি পরিবেশ ভাল থাকে। বাঁধাকপির জন্য প্রতি একর জমিতে ১২৫ কেজি গোবর সার, টিএসপি ৮০০ গ্রাম, এমওপি ৬৫০ গ্রাম সার দিতে হবে।’’

advertisement

তিনি আরও জানালেন, ‘‘ জমি তৈরির সময় সম্পূর্ন গোবর ও টিএসপি সার প্রয়োগ করতে হবে। এমওপি সার ২ কিস্তিতে চারা রোপণের ২০-২৫ দিন পর একবার এবং ৩০-৪০ দিন পর আরও একবার প্রয়োগ করতে হবে। বাঁধাকপির রোগ ও পোকার মধ্যে সবথেকে ক্ষতিকর পোকা হল মাথা খেকো পোকা বা ল্যাদা পোকা। অন্যান্য পোকার মধ্যে বিছা পোকা, ঘোড়া পোকা ইত্যাদি মাঝে মাঝে ক্ষতি করে থাকে।” এইভাবে চাষ করার পর চাষিরা ভাল ফলন পাবেন এটা নিশ্চিত।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

Sarthak Pandit

বাংলা খবর/ খবর/কোচবিহার/
Cooch Behar News: শীতকালীন সবজি চাষ করুন এই পদ্ধতি মেনে! আয় হবে প্রচুর পরিমাণ
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল