এই বাজির ওপর নির্ভর করেই অনেক মানুষ তাদের জীবিকা নির্বাহ করেন। বিক্রেতা থেকে শুরু করে বাজি তৈরি যে কারখানা গুলি রয়েছে তারা অনেকটাই সমস্যার সম্মুখীন হয়েছিলেন গত দু'বছর। দুবছর করোনার কারণে বাজি পোড়ানো সম্পূর্ণ রকম নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। পরিবেশে দূষণের মাত্রা কমে আসে। এ বছর তাই সরকারি উদ্যোগে পরিবেশবান্ধব বাজি তৈরির উপর জোর দেওয়া হয়েছে। এই বাজি পোড়ানোর ফলে পরিবেশ দূষণের মাত্রা অনেকটাই কম ছড়াবে। এবং বাজে বিক্রি অক্ষুন্ন রাখা সম্ভব। বিপুল সংখ্যক মানুষ এই বাজি ক্রয় করেন প্রতি বছর।
advertisement
আরও পড়ুন: কৃষকরা ৩ টাকা কেজি দরে যে শসা বেচে, তাই বাজারে ৬০ টাকা কেজি! কেন এত তফাত? জানুন
এ বছর পরিবেশ পরিস্থিতি অনেকটাই স্বাভাবিক। সাধারণ মানুষের মুখেই রয়েছেন দীপাবলির আলোর রোশনাইয়ে মেতে ওঠার জন্য। পরিবেশবান্ধব বাজি বাজারে আসায় বিক্রি শুরু হয়েছে বাজির। তাই স্বভাবতই খুশি হয়ে রয়েছেন বিক্রেতারা। এ বছর কিছুটা হলেও আশার আলো দেখতে পারবেন এই বিক্রেতাদের একাংশ। বাজির প্যাকেটের ওপর পরিবেশবান্ধব বাজির হলমার্ক রয়েছে বাজারে বিক্রির জন্য আসা প্রত্যেকটা বাজির। এই হলমার্ক দেখেই চেনা সম্ভব পরিবেশ বান্ধব বাজি গুলিকে। মূলত এই বাজি গুলি সম্পূর্ণ রকম পরিবেশ বান্ধব উপায় তৈরি এবং সরকারিভাবে অনুমোদিত। এই বাজি গুলি ছাড়া অন্য কোন বাজি পোড়ালে হতে পারে জরিমানা। তাই এবছর শুধুমাত্র পরিবেশবান্ধব বাজিতেই ভরে উঠুক আলোর রোশনাইয়ের উৎসব।
Sarthak Pandit