এবারের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের পর সে পায় ৪৮২ নম্বর। তবে সে কোন মেধা তালিকায় স্থান পায়নি। তবে এদিনেই এই খবর সামনে আসতেই বাড়িতে আনন্দ উচ্ছ্বাসে মেতে উঠেছেন সকলেই এবং চলছে দেদার মিষ্টি মুখের পালা। কৌস্তভের বাবা এগ্রিকালচারের জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার এবং মা গৃহবধূ। ছেলের এই সাফল্যের বিষয়ে কৌস্তভের বাবা জয় চৌধুরী এবং মা অনিন্দিতা চৌধুরী জানান,
advertisement
আরও পড়ুনঃ সন্ধে নামলেই জমজমাট কোচবিহার সাগরদিঘি চত্বর, ঘুরতে যেতে চান!
\"আমরা দুজনেই দারুন খুশি ছেলের এই সাফল্যের কারণে। ছেলে সারাদিনে মোট ৬ থেকে ৭ ঘণ্টা পড়াশোনা করত। উচ্চ মাধ্যমিকে ছেলে ভালো ফল করেছিল। তবে কোন মেধাতালিকায় নাম আসেনি তাই একটু চিন্তায় ছিলাম। তবে জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষায় এই ধরনের ফলাফল করার কারণে আমরা দারুন খুশি\"।
আরও পড়ুনঃ কোচবিহারে গৃহহীনদের একমাত্র ভরসা "ঠিকানা"!
এছাড়াও কৌস্তভের শিক্ষক সত্যজিত কুমার রক্ষীত বলেন, \"শুরু থেকেই মেধাবী ছাত্র কৌস্তভ। উচ্চ মাধ্যমিকে সে ভালই ফল করেছিল। তবে সে প্রধান প্রস্তুতি নিয়েছি এই জয়েন্টের জন্য। সেই কারণে ওর এর সাফল্যের জন্য আমি দারুন খুশি\"। মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক পরিক্ষায় একের পর এক একাধিক সাফল্যের পর কোচবিহার জেলা থেকে জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষায় রাজ্যে পঞ্চম স্থান পাওয়ার কারণে রীতিমত আনন্দে ভাসছে কোচবিহার।
Sarthak Pandit