আরও পড়ুন: ৪৫০ বছর ধরে পুজো হচ্ছে মহাকালীর! জড়িয়ে বহু লোককথা
কোচবিহার জেলায় এই সর্বপ্রথম এতো বড়ো কালী প্রতিমা দেখা যাবে। সকলকে চমকে দিতে চলছে সতীর্থ সংঘ ও পাঠাগার। এছাড়াও এই বিশাল প্রতিমার পাশাপশি তাঁদের থিম থাকতে চলেছে আদিবাসী সম্প্রদায়কে নিয়ে। জেলার সকল কালী পুজোর মধ্যে এই পুজোটি এবারের সেরা পুজো হয়ে উঠতে চলেছে।
advertisement
পুজো কমিটির সদস্য অর্কদীপ দত্ত জানান, এবারে তাঁদের কালীপুজো ৫০ তম বর্ষে পদার্পণ করতে চলেছে। মূলত সেই কারণে এবারে তাঁদের পুজোর বাজেট আনুমানিক ১২ লক্ষ টাকা। পুজোর আকর্ষণ হিসেবে এবার থাকছে জেলার সর্বোচ্চ কালী প্রতিমা ও থিমের আকর্ষণ। এছাড়াও থাকছে চন্দননগরের নজরকাড়া আলোকসজ্জা। সব মিলিয়ে জেলার এবার অন্যতম সেরা আকর্ষণীয় কালী পুজো হয়ে উঠতে চলেছে এই ক্লাবের এই কালীপুজো।
এই পুজোর প্রতিমা শিল্পী বিশ্বজিৎ পাল জানান, কৃষ্ণনগর ও অসমের শিল্পীর এই বিশাল প্রতিমা তৈরির কাজ করছেন। সকলের যৌথ প্রয়াসে বেশ দ্রুত গতিতেই চলছে প্রতিমা তৈরির কাজ। দুর্গাপুজোর আগে থেকেই এই কাজ শুরু করা হয়েছিল। জেলার সুউচ্চ এই কালী প্রতিমা তৈরি করতে দুই গাড়ির মতন মাটি, দুই গাড়ি খড়, ২৩ টি বাঁশ ব্যবহার করা হচ্ছে। এই মূর্তির কাজ পুজোর দুই থেকে তিনদিন আগেই সম্পূর্ন করে দেওয়া হবে। জেলার মধ্যে সর্বোচ্চ এই কালী প্রতিমা ইতিমধ্যেই সকলের নজর আকর্ষণ করতে শুরু করেছে। পুজোর সময় এই এলাকায় নজরকাড়া ভিড় হওয়ার সম্ভবনা রয়েছে প্রবল।
সার্থক পন্ডিত