ইউটিউব ভিডিও: গত কয়েক বছরে ইউটিউবের দর্শক সংখ্যা চারগুণ বেড়েছে। অর্থাৎ ইউটিউবারদের আয়ও বেড়েছে। এখানে ভিডিও আপলোড করতে এক পয়সা লাগে না। বিনিয়োগ বলতে দরকার শুধু, স্মার্টফোন, ক্যামেরা, কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট। ইউটিউব ভিডিও অনেকটা ব্লগিংয়ের মতো। আকর্ষণীয় কনটেন্টেই কেল্লা ফতে। ভিউ বাড়তে থাকলে ইউটিউব চ্যালেন থেকে উপার্জন শুরু হবে। বিজ্ঞাপন, স্পনসর্ড ভিডিও, প্রোডাক্ট বিক্রি থেকে ইউটিউবের পার্টনার হওয়ার সুযোগ, খুলে যাবে একের পর এক দরজা। জলের মতো আসতে থাকবে টাকা।
advertisement
ইউটিউব থেকে কত টাকায় আয় করা যায় – ইউটিউব কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে বছরে প্রায় ৪ লাখ টাকা আয় করা সম্ভব। পুরোটাই নির্ভর করছে ভিউ এবং সাবস্ক্রাইবারের সংখ্যার উপর।
গ্রাফিক ডিজাইনিং: ফ্রিলান্স গ্রাফিক ডিজাইনারদের চাহিদা ক্রমশ বাড়ছে। কোনও বিনিয়োগ ছাড়াই এই ব্যবসা থেকে লক্ষাধিক টাকা আয় করা যায়। তবে দক্ষতা প্রয়োজন। বইয়ের কভার ডিজাইনিং, ব্র্যান্ডিং, পণ্য প্যাকেজিং ডিজাইন, লোগো ডিজাইনিং, বিলবোর্ড ডিজাইন – কাজের পরিধি বিশাল। সফল গ্রাফিক ডিজাইনার হতে চাইলে ট্রেন্ডের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হবে। টুল এবং সফটওয়্যার সম্পর্কে জ্ঞান থাকা জরুরি।
গ্রাফিক ডিজাইনার হিসেবে কত টাকা আয় করা যায়: একজন গ্রাফিক ডিজাইনার শুরুর দিকে বছরে ৩ লাখ টাকা আয় করতে পারেন। দক্ষতা এবং অভিজ্ঞতা বাড়লে ৬ লাখ টাকা উপার্জনও অসম্ভব নয়।
আরও পড়ুন, ডেঙ্গি নিয়ে উদ্বিগ্ন রাজ্য, আজ নবান্নে জেলার প্রতিনিধিদের সঙ্গে জোড়া বৈঠক
আরও পড়ুন, সর্বনাশ! কেক-মিষ্টিতে রুপোর বদলে এগুলো কীসের প্রলেপ! মারণ রোগ নিশ্চিত, সাবধান
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং: অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে অন্যের প্রোডাক্টের প্রচার করতে হয়। তার বদলে কমিশন মেলে। কোম্পানির ওয়েবসাইটে কত ট্রাফিক আসছে বা কত লিড তৈরি হচ্ছে, সেটা দেখাই কাজ। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের জনপ্রিয়তার প্রধান কারণ, এই কাজে কোনও ঝুঁকি নেই কিন্তু মোটা টাকা উপার্জন হয়।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে কত টাকা আয় করা যায়: খুব সহজে যে কেউ বছরে ২.৫ লাখ টাকা উপার্জন করতে পারেন। দক্ষতা থাকলে আরও বেশি আয় করা সম্ভব।