আরও পড়ুন: ব্যবসা করে মোটা টাকা আয় করতে চাইছেন ? দেখে নিন কী করতে হবে…
বাঁকুড়া জেলার ছটি ব্লকে ছাতনা, এবং খাতরা মহাকুমার রাইপুর, রানীবাধ, সারেঙ্গা,খাতড়া, সিমলাপাল ও তালডাংরায় পরীক্ষামূলকভাবে এই বীজের ব্যবহার করা হয়েছে। ফলন এক থেকে দেড় কুইন্টাল থেকে বেড়ে হয়েছে আড়াই থেকে তিন কুইন্টাল। ছয়টি ব্লকের ১২ টি গ্রামে এই কর্মযজ্ঞ চলছে।
advertisement
আরও পড়ুন: এই মিউচুয়াল ফান্ডে মাত্র ১০,০০০ টাকার SIP ৬.৭৫ কোটি টাকায় পরিণত হয় ? দেখে নিন হিসেব
পায়ের ঘাম মাথায় ফেলে, মহাজনের কাছে ধার নিয়ে, বাঁকুড়ার চরমভাবাপন্ন আবহাওয়ার সঙ্গে লড়াই করে মাঠে ফসল ফলান বাঁকুড়ার গরিব কৃষকরা। ফলন ভাল হলে তাদের মুখে হাসি ফোটে। মধ্যবিত্তের বাজারে দাম কমে খাবারের। সেই কারণে এই ধরনের উন্নত মানের বীজ এর গুরুত্ব অপরিসীম। কৃষকরা বলছেন অন্যান্য বীজের চেয়ে এই বীজ বাড়িয়েছে ফলন। পরবর্তীকালে এই উন্নতমানের সিএস সিক্সটি বীজ নিয়ে ভবিষ্যৎ দেখছে কৃষকরা।
সর্ষের বহু ব্যবহার রয়েছে। রঙে সোনালী হলেও, রূপক অর্থে একপ্রকার সোনাই বলা চলে। সর্ষে ফুল থেকে আরম্ভ করে ফসল তোলা পর্যন্ত। তেল তৈরি করা থেকে শুরু করে সর্ষেকে বাজারজাত করা পর্যন্ত। সরষের ব্যবহার একাধিক, সেই কারণে এমন একটি বহুমুখী ফসল আগামী দিনে বাঁকুড়া জেলার কৃষি মানচিত্র কে পরিবর্তন করতে পারে বলে মনে করছেন কৃষি আধিকারিকরা।
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী ।





