চন্দ্রকোনার নতুন হাট আর বোনো এলাকা সবুজে মোড়া এই জায়গাগুলো আজ পান চাষের জন্য পরিচিত হয়ে উঠছে। স্থানীয় মানুষদের বিশ্বাস জমির প্রকৃতি আর পরিবেশ যদি একটু যত্ন নিয়ে ব্যবহার করা যায়, তবে পান গাছ এখানেও ভালই ফলন দিতে পারে। এই বিশ্বাস থেকেই এগিয়ে এসেছেন স্থানীয় চাষি উজ্জ্বল আস।শুরুতে অনেকেই সন্দেহ করলেও, উজ্জ্বল বাবুর চেষ্টা আর পরিশ্রম আজ সফল। গাছ বাঁধাই, মাচা তৈরি, নিয়মিত জল দেওয়া সবকিছু ঠিকভাবে মানলে চন্দ্রকোনার আবহাওয়াতেও পান চাষ সম্ভব এমনটাই প্রমাণ করে দেখাচ্ছেন তিনি।ফলে এলাকার আরও কয়েকজন কৃষকও এখন পান চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছেন।
advertisement
চাষিদের দাবি, পান চাষে শ্রম একটু বেশি হলেও লাভ তুলনামূলক ভাল। চন্দ্রকোনা বাজারের পাশাপাশি জেলার বিভিন্ন বাজারেও এই পান এখন বিক্রি হচ্ছে।ফলত, শুধুই আলু-ধানের উপর নির্ভর না থেকে কৃষকরা নতুন পথ খুঁজে পাচ্ছেন।উজ্জ্বল আসের মত একাধিক চাষি বলছেন যদি সরকার বা কৃষি দফতর থেকে আরও টেকনিক্যাল সহায়তা মেলে, তবে এই এলাকায় পান চাষ আরও বড় আকারে করা সম্ভব।
আরও পড়ুন: ফুটবল মাঠে নজর কাড়ছে জঙ্গল মহলের শিখা সরেন!
প্রকৃতি যেমন চন্দ্রকোনাকে দিয়েছে অবারিত সবুজ, তেমনই আজ কৃষকদের উদ্যোগ দিচ্ছে নতুন সম্ভাবনার দরজা। আর সেই পথেই এগিয়ে যাচ্ছে জঙ্গল ঘেরা চন্দ্রকোনা।





