সেই সঙ্গে বর্তমান বাজারে, স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী এই সবজির চাহিদা বাড়ায় শোলা কচু চাষে আগ্রহ বেড়েছে কৃষকদের। শোলা কচু চাষের ব্যাপারে কৃষক বইজু বর্মন জানান, বাণিজ্যিকভাবে এই শোলা কচু চাষের জন্য চৈত্র মাসে চারা রোপণ করতে হয়।
আরও পড়ুন: অভিনব উদ্যোগ বালুরঘাট থানায়! দেখলে অবাক হতেই হবে
advertisement
তবে শোলা কচুর গাছ থেকে ফলন সংগ্রহ যে কোনও সময় করা যায়। হেক্টর প্রতি সাধারণত ৩৭-৩৮ হাজার চারার প্রয়োজন হয়। সারি থেকে সারির দূরত্ব ৬০ সে.মি এবং চারা থেকে চারার দূরত্ব ৪৫ সে.মি.।
আরও পড়ুন: ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনা! ইট বোঝাই ট্রাক্টরের নীচে চাপা পড়ল দুই বাইক আরোহী
জল কচু চারা রোপণের আগে এর সমস্ত পাতা, শিকড় ও কাণ্ডের তলার কিছু অংশ কেটে ফেলতে হবে। এতে করে চারা দ্রুত মাটিতে লেগে যায়। জমি কাদাময় না হলে রোপণের পর পরই জল সেচের ব্যবস্থা করতে হবে। যে সব জায়গা অনেক জল জমে সেখানে এই চারা লাগানো ভাল। এতে বর্ষার জলে তলিয়ে গেলেও এই গাছের ক্ষতি হয়না ফসল তোলা যায়।
বইজু বর্মন জানান, এই শোলা কচু পলি দোঁআশ ও এঁটেল মাটিতে চাষের জন্য উপযোগী। তবে এক্ষেত্রে মাথায় রাখতে হবে জমিতে সবসময় জল থাকলে আগাছার উপদ্রব কম হয়। আগাছার মধ্যে শামুক আশ্রয় নেয় ও কচুর লতি গাছে উঠে পাতা খায়। তাই জমিতে আগাছা থাকলে পরিষ্কার করে দিতে হবে।
পিয়া গুপ্তা