আরও পড়ুন: পোস্ট অফিসের এই স্কিমে ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা করে রেখে পাওয়া যেতে পারে মোটা রিটার্ন, দেখে নিন কীভাবে
বর্তমানে গুজরাট মহারাষ্ট্র তামিলনাড়ুর পাশাপাশি এ রাজ্য বেশ কিছু জায়গায় বহুল পরিমাণে ড্রাগন ফলের চাষ হয়। তবে বসিরহাটের মধ্যমপুরের বসুন্ধরা নার্সারির উদ্যোক্তা শাহরুখ ইসলাম শুধুমাত্র ড্রাগন ফল চাষ নয়। ড্রাগন ফল বাণিজ্যিকভাবে চাষের পাশাপাশি সেই গাছের কাটিং থেকে ৫ লক্ষ ড্রাগন চারা তৈরি করেছেন।
advertisement
আরও পড়ুন: এই মিউচুয়াল ফান্ডে মাত্র ১০,০০০ টাকার SIP ৬.৭৫ কোটি টাকায় পরিণত হয় ? দেখে নিন হিসেব
উল্লেখ্য তাদের কৃষি জমিতে কয়েক বছর ধরে ড্রাগন ফল চাষ করছেন এবং বেশ ভাল আয়ও করছেন। ড্রাগন ফল সাধারণত বছরে দু’বার উৎপন্ন হয়। সেই সময় বাড়তি উৎপাদন পেতে উদ্যোক্তা এক বিঘা জমিতে ড্রাগন ফল চাষ করে ভাল সাফল্য পায়। তবে শুধুমাত্র ফল উৎপাদন নয়, এবার ফল উৎপাদনের পাশাপাশি ডাল কাটিং থেকে চারা তৈরি করেও বাড়তি আয়ের পথ দেখছেন।
বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদিত চারা গাছ দেশের বিভিন্ন রাজ্যের উদ্দেশ্য পাড়ি দিচ্ছে।ড্রাগন ফলের জন্য খুব বেশি বৃষ্টির প্রয়োজন হয় না। সেই সঙ্গে মাটির গুণাগুণ খুব একটা ভাল না হলেও এ ফল ভাল জন্মাতে পারে বরং বেলে মাটিতেও চাষ হতে পারে। জৈব পদার্থ এবং বেলে মাটি এর চাষের জন্য সবচেয়ে ভাল। ড্রাগন চাষের জন্য বছরে ৫০ সেন্টিমিটার বৃষ্টি ও ২০ থেকে ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সহজেই চাষ করা যায়। জুলফিকার মোল্যা





