Post Office Scheme: পোস্ট অফিসের এই স্কিমে ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা করে রেখে পাওয়া যেতে পারে মোটা রিটার্ন, দেখে নিন কীভাবে
- Published by:Dolon Chattopadhyay
- Written by:Trending Desk
Last Updated:
Post Office Scheme: আরডি-র বিশেষত্ব হল, এই স্কিমে কোনও ঝুঁকি নেই, টাকা সম্পূর্ণ নিরাপদে থাকে।
নিয়মিত বিনিয়োগ করলে দীর্ঘমেয়াদে মোটা রিটার্ন পাওয়া যায়। এমনটাই বলেন বিনিয়োগ বিশেষজ্ঞরা। বর্তমানে বাজারে অনেক রকমের বিনিয়োগ বিকল্প রয়েছে। তবে হ্যাঁ, এসবে ঝুঁকিও রয়েছে। তবে সরকারি স্কিম, বন্ড, ব্যাঙ্ক ডিপোজিট স্কিমের মতো বিনিয়োগে অবশ্য গ্যারান্টিযুক্ত রিটার্ন পাওয়া যায়। এই সব ক্ষেত্রে ঝুঁকির কোনও প্রশ্ন নেই।
advertisement
এবার ব্যাঙ্ক ডিপোজিট স্কিমের কথা যদি ওঠে, সবার আগে বেশিরভাগ ব্যক্তিরই মাথায় আসবে ফিক্সড ডিপোজিটের প্রসঙ্গ। এর মধ্যে ভুল কিছু নেই। বর্তমানে ব্যাঙ্কগুলো ফিক্সড ডিপোজিটে বেশ ভাল হারে সুদ অফার করছে। এবার যদি সিনিয়র সিটিজেনের কথা ধরা হয়, তাঁদের ক্ষেত্রে সুদের হার সাধারণ নাগরিকের তুলনায় ফিক্সড ডিপোজিটে বেশিই হয়। কেউ চাইলে পরিবারের প্রবীণ সদস্যের নামেও ফিক্সড ডিপোজিট করতে পারেন ব্যাঙ্কে।
advertisement
কিন্তু ফিক্সড ডিপোজিট মুদ্রাস্ফীতির সঙ্গে সেই ভাবে দেখলে পাল্লা দিতে পারে না। সুতারাং, কোনও ঝুঁকি ছাড়াই যদি কেউ নিয়মিত বিনিয়োগের মাধ্যমে অল্প টাকা বিনিয়োগ করে বড় তহবিল তৈরি করতে চান, তাহলে বর্তমান সময়ে রেকারিং ডিপোজিট অর্থাৎ আরডি বিনিয়োগের একটি জনপ্রিয় মাধ্যম। বিভিন্ন ব্যাঙ্ক বিভিন্ন সুদের হারে আরডি অফার করে থাকে। পোস্ট অফিস রেকারিং ডিপোজিট স্কিম আদর্শ। বর্তমানে কেন্দ্র সরকার এই স্কিমে ৬.৭% শতাংশ হারে সুদ দিচ্ছে। পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিট অর্থাৎ আরডির ম্যাচিউরিটি ৫ বছরে হয়। কিন্তু, ৩ বছর পরেও এর টাকা তোলা যেতে পারে।। আরডি-র বিশেষত্ব হল, এই স্কিমে কোনও ঝুঁকি নেই, টাকা সম্পূর্ণ নিরাপদে থাকে। ছোট বিনিয়োগকারীদের ক্ষেত্রে পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিট অর্থাৎ আরডি বিনিয়োগের একটি জনপ্রিয় বিকল্প।
advertisement
advertisement
advertisement
পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিটে প্রতি মাসে ৫০০ টাকা বিনিয়োগ করলে, ৫ বছর পরে ৩৪,০০০ টাকা রিটার্ন পাওয়া যেতে পারে। তেমনই, প্রতি মাসে ৬০০ টাকা বিনিয়োগ করলে, ৫ বছর পরে ৪০,৮০০ টাকা রিটার্ন পাওয়া যেতে পারে। অন্য দিকে, পোস্ট অফিসের রেকারিং ডিপোজিটে প্রতি মাসে ৭০০ টাকা বিনিয়োগ করলে, ৫ বছর পরে ৪৭,৬০০ টাকা রিটার্ন পাওয়া যেতে পারে। আবার প্রতি মাসে ৯০০ টাকা বিনিয়োগ করলে, ৫ বছর পরে ৬১,২০০ টাকা রিটার্ন পাওয়া যেতে পারে। আর যদি প্রতি মাসে ১০০০ টাকা বিনিয়োগ করা হয়, তাহলে ৫ বছর পরে ৬৮,০০০ টাকা রিটার্ন পাওয়া যেতে পারে।
