দোকানের কর্ণধার অনিল দাস জানান, “পরিবারের একমাত্র রোজগেরে ব্যক্তি তিনি। তাই তাঁর ওপরেই গোটা সংসারের দায়ভার। তবে পর্যাপ্ত উপার্জন না থাকায় চিন্তায় পড়ে গিয়েছিলেন বেশ কিছুটা সময়ের জন্য। তারপরে এই মাথায় আসে মুখ্যমন্ত্রীর বলা স্বনির্ভর হয়ে ওঠার কথা। সেখান থেকেই তিনি শুরু করেন এই চপের দোকান। বর্তমান সময়ে বেশ ভালো টাকা রোজগার করছেন তিনি প্রতিদিন। সংসারের আর্থিক স্বচ্ছলতাও ফিরেছে অনেকটাই। বর্তমান সময়ে তাঁরর দোকানে বিকেল থেকে রাত্রি পর্যন্ত ভিড় লেগেই থাকছে। দূর-দূরান্তের বহু মানুষ আসছেন তাঁর দোকানে।”
advertisement
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন”
দোকানের এক গ্রাহক অসীম সেনশর্মা জানান, “মাত্র ১০ টাকায় এত সুন্দর চপ খুব একটা পাওয়া যায় না জেলায়। তাই চলতি পথে এই দোকানে দাঁড়িয়েছেন চপ খেতে। দাম অনুযায়ী ভাল মানের জিনিস দিচ্ছেন এই দোকানের বিক্রেতা।” স্থানীয় এক গ্রাহক জাকির হোসেন জানান, “জেলা শহরে একাধিক চপের দোকান থাকলেও এই দোকানের মতো সুস্বাদু চপ খুব একটা পাওয়া যায় না। তাই বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত এই দোকানে এত ভিড় থাকে। এছাড়া এই দোকানের কর্ণধারের দোকান দেওয়ার বিষয় নিয়েও এক সুন্দর কাহিনী রয়েছে।”
গোটা বিষয়টি বর্তমান সময়ে বহু মানুষের নজর আকর্ষণ করছে। তবে তাঁর চপের স্বাদ বেশ অনেকটাই সুস্বাদু অন্যান্য চপের চাইতে। তাই জেলার মানুষদের পাশাপাশি বাইরেরও বহু মানুষ আসছেন এই দোকানে চপের স্বাদ নিতে। মুখ্যমন্ত্রীর দেখানো পথেই রোজগার করে আর্থিকভাবে স্বনির্ভর হয়ে উঠেছেন এই দরিদ্র ব্যক্তি।
Sarthak Pandit